জগদ্ধাত্রি পুজোয় নাডা'র হানা, আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
দুর্গা পুজোর সময় অসুর হয়ে আবির্ভাব হয়েছিল বৃষ্টির। যাঁরা ভেবেছিলেন জগদ্ধাত্রি পুজোর সময় সুদে আসলে উসুল করে নেবেন, সেই গুড়েও বালি। বর্গির মত হানা দিয়েছে নাডা। মাথায় হাত পুজোকমেটিগুলিরও। তবে আবহাওয়া দপ্তর একটা সুখবর শুনিয়েছে, সেটা হল আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টি হলেও এবারের মত হয়তো রেহাই পাচ্ছে পশ্চিম বাংলা।
ব্যুরো: দুর্গা পুজোর সময় অসুর হয়ে আবির্ভাব হয়েছিল বৃষ্টির। যাঁরা ভেবেছিলেন জগদ্ধাত্রি পুজোর সময় সুদে আসলে উসুল করে নেবেন, সেই গুড়েও বালি। বর্গির মত হানা দিয়েছে নাডা। মাথায় হাত পুজোকমেটিগুলিরও। তবে আবহাওয়া দপ্তর একটা সুখবর শুনিয়েছে, সেটা হল আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টি হলেও এবারের মত হয়তো রেহাই পাচ্ছে পশ্চিম বাংলা।
রবিবার ষষ্ঠী। মানে পুজো একবারে দোড়গড়ায়। এইসময়ে আচমকা আবহাওয়া খারাপে মাথায় হাত চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটিগুলির। এবার চন্দননগর জগদ্ধাত্রী কেন্দ্রীয় কমিটির পুজোর সংখ্যা একশ ছাপ্পান্ন। চন্দননগরে হচ্ছে একশ সতেরটি পুজো, ভদ্রেশ্বরে ঊনচল্লিশটি। গোটা রাজ্য তো বটেই চন্দনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর পরিচিত সারা দেশ জুড়ে। মূর্তি, মণ্ডপ, আলোকসজ্জা সবেতেই অনন্য চন্দননগরের পুজো। এই অবস্থায় হঠাত্ই নাডার হামলা।
গত তিনবছর মুখ্যমন্ত্রী জগদ্ধাত্রী পুজোয় এসেছিলেন চন্দননগর। এবারও পাঠিয়েছেন শুভেচ্ছাবার্তা। পঞ্চমী ষষ্ঠীতেই সম্পূর্ণ হয়ে যায় সব কটি পুজো কমিটির উদ্বোধন। কিন্তু শিরে সমন সেই নাডা।
পুজোর সময় লক্ষাধিক মানুষ আসেন চন্দননগর। বিসর্জনের দিন থইথই করে গোটা অঞ্চল। এই অবস্থায় গোটা এলাকা জুড়ে নিরাপত্ত নিচ্ছিদ্র করতে মোতায়েন করা হচ্ছে অধিক সংখ্যক পুলিস। শতাধিক সিসিটিভি লাগানো হয়েছে শহর জুড়ে। নদী পথে রাখা হচ্ছে কঠোর নজরদারি।