কান্নায় ভারী হয়ে গিয়েছে জোড়াসাঁকোর বাতাস
২১শে মে ছেলের বিয়ে। একটু একটু করে ব্যস্ততা বাড়ছিল বাড়িটায়। আনন্দ, হইহুল্লোড় সবই ছিল। কিন্তু নিমেষে বদলে গেছে গোটা ছবিটা। হাসির বদলে কান্নায় ভারী হয়ে গেছে জোড়াসাঁকোর বাতাস।
ওয়েব ডেস্ক: ২১শে মে ছেলের বিয়ে। একটু একটু করে ব্যস্ততা বাড়ছিল বাড়িটায়। আনন্দ, হইহুল্লোড় সবই ছিল। কিন্তু নিমেষে বদলে গেছে গোটা ছবিটা। হাসির বদলে কান্নায় ভারী হয়ে গেছে জোড়াসাঁকোর বাতাস।
কালীবাড়ির ঠিক সামনেই দোকান গুলাম আলির। ফুল, মোমবাতি, ধূপ, ধুনো বিক্রি করতেন। এলাকায় কেউ মারা গেলে তাঁর দোকান থেকে কেনা ধূপ, ধুনো হয়তো জ্বালানো হত সেই মরদেহের সামনে। কিন্তু আজ সেই মানুষটার সামনেই জ্বলল ধূপ, ধুনো। গতকাল দোকান থেকে বেরোতেই হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ে বিবেকানন্দ সেতুর একাংশ। পরিবারের একমাত্র রোজগেরের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা বাড়িটা।