কালো টাকা সাদা করার ধান্দাবাজি চলছে কলকাতা জুড়ে!
কালো টাকা সাদা করার ধান্দাবাজি গোটা শহরজুড়ে। ঝোপ বুঝে কোপ মারতে বেআইনি কারবার ফেঁদে বসেছেন অনেকেই। মোটা কমিশন নিয়ে তাঁরাই বদলে দিচ্ছেন বাতিল নোট। গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই ছবি। ৮ নভেম্বর নরেন্দ্র মোদীর এই ঘোষণার পর ব্যাঙ্ক, ডাকঘর থেকে বদলানো যাচ্ছিল ৪ হাজার টাকার পুরনো নোট। পরিস্থিতি বিবেচনা করে এই নিয়মে কিছুটা বদল আনে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক।
ওয়েব ডেস্ক : কালো টাকা সাদা করার ধান্দাবাজি গোটা শহরজুড়ে। ঝোপ বুঝে কোপ মারতে বেআইনি কারবার ফেঁদে বসেছেন অনেকেই। মোটা কমিশন নিয়ে তাঁরাই বদলে দিচ্ছেন বাতিল নোট। গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই ছবি। ৮ নভেম্বর নরেন্দ্র মোদীর এই ঘোষণার পর ব্যাঙ্ক, ডাকঘর থেকে বদলানো যাচ্ছিল ৪ হাজার টাকার পুরনো নোট। পরিস্থিতি বিবেচনা করে এই নিয়মে কিছুটা বদল আনে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক।
আরও পড়ুন- নোট বদলের সিদ্ধান্তের ওপর এখনই স্থগিতাদেশ নয় : অর্থমন্ত্রক
সিদ্ধান্তের পঞ্চমদিনে অর্থমন্ত্রক ঘোষণা করে, সাড়ে চার হাজার টাকার পুরনো নোট বদল করা যাবে। কিন্তু তার চারদিন পরে ফের বদলে যায় নিয়ম। সিদ্ধান্তের নবম দিনে কেন্দ্রীয় অর্থসচিব শক্তিকান্ত দাস জানিয়ে দেন, সাড়ে চার হাজার টাকার পুরনো নোট বদল করা যাবে না। পুরনো ৫০০, হাজারের নোট বদলের ঊর্ধ্বসীমা মাত্র ২ হাজার টাকা। এক সপ্তাহের মধ্যে ঘনঘন এই সিদ্ধান্ত বদলে সমালোচনার ঝড় ওঠে সরকারের বিরুদ্ধে। তবে RBI-এর এই সিদ্ধান্ত যে সঠিক, তার প্রমাণ মিলল শহরের রাস্তাঘাটে। কারণ কালো টাকা সাদা করার রমরমা কারবার এখন শহরজুড়ে। বিভিন্ন ব্যাঙ্কের সামনে সেই কালো টাকার কারাবারীদের ছবি আমাদের হাতে।
কলকাতায় স্টেট ব্যাঙ্কের সদর দফতরের সামনেও বাতিল টাকা সাদা করার রমরমা কারবার চলছে। মেটিয়াবুরুজেও ৪০০-৫০০ টাকা কমিশনে বদল হয়ে যাচ্ছে পুরনো নোট। অর্থমন্ত্রক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। কালো টাকা সাদা করার ওপর নিয়ন্ত্রণ আনতে প্রয়োজনে সিদ্ধান্তও বদল করা হচ্ছে। তবুও শহরজুড়ে দিব্যি চলছে কালো টাকা সাদা করার অবৈধ কারবার। একাজে তাহলে নজরদারি কোথায়?