ছাত্র বিক্ষোভের মুখে পড়ে পুলিসে প্রহরায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়লেন যাদবপুরের উপাচার্য
নজিরবিহীনভাবে ছাত্র বিক্ষোভের মুখে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে পারলেন না যাদবপুরের উপাচার্য অভিজিত্ চক্রবর্তী। কেন তিনি পদত্যাগ করছেন না সরাসরি এই প্রশ্নের মুখে পড়তে হল তাঁকে।পরে অবশ্য পুলিসের সাহায্যে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়লেন উপাচার্য। দুপুরেই অচলাবস্থা কাটার ইঙ্গিত এসেছিল ছাত্রদের থেকে। বয়কট ছেড়ে ক্লাসে যোগ দিয়েছিলেন ছাত্ররা। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতিও ছিল অনেকটাই শান্ত। বিক্ষোভও হয়নি। সওয়া পাঁচটা নাগাদ উপাচার্য বেরোচ্ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। সেসময়ই হঠাত্ কয়েকজন ছাত্রছাত্রী গেটের বাইরে বিক্ষোভ দেখায়। উপাচার্যের দিকে ছুঁড়ে দেয় একের পর এক প্রশ্ন
কলকাতা: নজিরবিহীনভাবে ছাত্র বিক্ষোভের মুখে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে পারলেন না যাদবপুরের উপাচার্য অভিজিত্ চক্রবর্তী। কেন তিনি পদত্যাগ করছেন না সরাসরি এই প্রশ্নের মুখে পড়তে হল তাঁকে।পরে অবশ্য পুলিসের সাহায্যে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়লেন উপাচার্য। দুপুরেই অচলাবস্থা কাটার ইঙ্গিত এসেছিল ছাত্রদের থেকে। বয়কট ছেড়ে ক্লাসে যোগ দিয়েছিলেন ছাত্ররা। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতিও ছিল অনেকটাই শান্ত। বিক্ষোভও হয়নি। সওয়া পাঁচটা নাগাদ উপাচার্য বেরোচ্ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। সেসময়ই হঠাত্ কয়েকজন ছাত্রছাত্রী গেটের বাইরে বিক্ষোভ দেখায়। উপাচার্যের দিকে ছুঁড়ে দেয় একের পর এক প্রশ্ন
বিক্ষোভের মুখে নিজের ঘরে ফিরে যান উপাচার্য। নিরাপত্তা কর্মীরা বারে বারে খবর নিতে থাকেন ছাত্রছাত্রীদের ফের এই বিক্ষোভ দেখানোর কোনও পরিকল্পনা আছে কিনা। শেষপর্যন্ত প্রায় একঘণ্টা পর কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনীতে গাড়িতে ওঠেন উপাচার্য। বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়েন 1 নং গেট দিয়ে। সাধারণত যে গেটটি ব্যবহার করেন না উপাচার্য। ওই গেটের মুখেই দাঁড়িয়েছিল পুলিসের গাড়ি। উপাচার্যের যাতে বেরোতে কোনও সমস্যা না হয় তার পুরো তদারকি দায়িত্ব নিয়েছিল পুলিসই। ফলে কার্যত পুলিসের সাহায্যই ছিল এদিন উপাচার্যের প্রধান ভরসা।তবে, ষোলো তারিখের মতো এদিন কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে ঢোকেনি পুলিস। কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে পুলিস ডাকেন নি তাঁরা।