দলবদলের গেরোয় রাজ্য বিধানসভা
দলবদলের গেরোয় রাজ্য বিধানসভা। কংগ্রেসের টিকিটে জিতে, এখন তৃণমূলের সঙ্গী দলের পাঁচ বিধায়ক। আবার তৃণমূলে দাঁড়িয়ে জয়ী বিধায়ক, দল বদলে সামিল হয়ে গেছেন বিজেপিতে। কিন্তু নতুন করে ভোটে লড়েননি এঁদের কেউই। তাহলে এই বিধায়কদের রাজনৈতিক পরিচয় কী হতে চলেছে? তা নিয়েই তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক।
ওয়েব ডেস্ক: দলবদলের গেরোয় রাজ্য বিধানসভা। কংগ্রেসের টিকিটে জিতে, এখন তৃণমূলের সঙ্গী দলের পাঁচ বিধায়ক। আবার তৃণমূলে দাঁড়িয়ে জয়ী বিধায়ক, দল বদলে সামিল হয়ে গেছেন বিজেপিতে। কিন্তু নতুন করে ভোটে লড়েননি এঁদের কেউই। তাহলে এই বিধায়কদের রাজনৈতিক পরিচয় কী হতে চলেছে? তা নিয়েই তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক।
পাঁচ কং বিধায়ক-
মালদার গাজোলের বিধায়ক সুশীল রায়..
উত্তর দিনাজপুরের গোয়ালপোখরের গোলাম রব্বানি,
পুরুলিয়ার পারার বিধায়ক উমাপদ বাউড়ি,
মুর্শিদাবাদের সুতির বিধায়ক ইমানি বিশ্বাস
কিংবা বীরভূমের হাসানের অসিত মাল।
এরা সবাই কংগ্রেসের বিধায়ক। প্রত্যেকে আলাদা জেলার। কিন্তু মিল এক জায়গায়। সকলেই দল ছেড়ে এখন জোড়াফুলের পাশে। কংগ্রেসের হাত ভেঙে রাজ্যসভা ভোটের সময় এদের ঘরে তোলে তৃণমূল। এরপর কয়েক মাস কেটে গেলেও এখনও দল থেকে পদত্যাগ করেননি পাঁচজনের কেউই। খাতায়কলমে কংগ্রেসের হলেও, তাঁরা বসেন সরকারি বেঞ্চে।
এখন প্রশ্ন, পদত্যাগ করে এরা নতুন করে ভোটে দাঁড়াচ্ছেন না কেন? হাতের পাঁচে কি তবে ততটা আত্মবিশ্বাসী নয় শাসক শিবির! জয় নিয়ে নিজেরাই সন্দিহান!
উল্টো গেরো বেধেছে মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুরকে নিয়ে। তৃণমূলের একসময়ের এই মন্ত্রী, বনগাঁ উপনির্বাচনের আগে দল ছেড়ে পদ্মশিবিরে চলে গিয়েছেন। এখনও পর্যন্ত তৃণমূল থেকে পদত্যাগ করেননি তিনিও। কী করবে শাসক দল? একটি পথ, এবার বিধানসভার অধিবেশনে দলত্যাগ বিরোধী আইনে মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুরের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনতে পারে তৃণমূল।