রূপসী বাংলার হেঁসেলের দরজা এবার পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করল সরকার
বাঙালির হেঁসেল সেইতো কবে থেকেই এই দেশ সহ গোটা পৃথিবীর রসনাতৃপ্তি করে আসছে। কথাতেই আছে ঝালে, ঝোলে, অম্বলে বাঙালি। নিরামিষ হোক বা আমিষ, রসনাতৃপ্তিতেই বঙ্গভূমির জুড়ি মেলা ভার। নদী মাতৃক বাংলায় হরেক মাছের পদ যে কর রূপে পাতে এসে পৌঁছয় তার হিসেব মেলা ভার। তবে নিরামিষেও কী পিছিয়ে আছেন বাঙালিরা? মোটেও না। হাজারো সবজি শুধু নয় বাঙালিরাতো সবজির খোসাকেও ডেলিকেসিতে পাল্টে দিতে সিদ্ধহস্ত। বিভিন্ন প্রদেশ বা দেশের রান্না এই ভূমিতে বঙ্গীয়করণের রূপে আরও মোহময় হয়ে ওঠে। সে লখনউ-এর বিরিয়ানি হোক বা চিনে খানা, বাঙালিদের হাতেরগুণে তার সে এক অন্যমাত্রা পেয়েছে। এ বাংলার স্ট্রিট ফুড হোক বা পাঁচতারা হোটেলের খানা, জুড়ি মেলা সত্যিই ভার। এ রাজ্যে আসবেন আর জিভের স্বাদ মেটাবেন না, তাও কী আবার হয় নাকি। এবার রাজ্যে পর্যটক টানতে বাঙালির হেঁসেলকেই সামনে নিয়ে এল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন বিভাগ। পর্যটন বিভাগের পক্ষ থেকে খুঁড়োর কলের কায়দায় এবার বঙ্গভূমি অস্ত্র করল সেই বাংলার রান্নাঘরকে। বাংলার কুইসিন নিয়ে তৈরি হল আস্ত একটা ওয়েব সাইট।
ওয়েব ডেস্ক: বাঙালির হেঁসেল সেইতো কবে থেকেই এই দেশ সহ গোটা পৃথিবীর রসনাতৃপ্তি করে আসছে। কথাতেই আছে ঝালে, ঝোলে, অম্বলে বাঙালি। নিরামিষ হোক বা আমিষ, রসনাতৃপ্তিতেই বঙ্গভূমির জুড়ি মেলা ভার। নদী মাতৃক বাংলায় হরেক মাছের পদ যে কর রূপে পাতে এসে পৌঁছয় তার হিসেব মেলা ভার। তবে নিরামিষেও কী পিছিয়ে আছেন বাঙালিরা? মোটেও না। হাজারো সবজি শুধু নয় বাঙালিরাতো সবজির খোসাকেও ডেলিকেসিতে পাল্টে দিতে সিদ্ধহস্ত। বিভিন্ন প্রদেশ বা দেশের রান্না এই ভূমিতে বঙ্গীয়করণের রূপে আরও মোহময় হয়ে ওঠে। সে লখনউ-এর বিরিয়ানি হোক বা চিনে খানা, বাঙালিদের হাতেরগুণে তার সে এক অন্যমাত্রা পেয়েছে। এ বাংলার স্ট্রিট ফুড হোক বা পাঁচতারা হোটেলের খানা, জুড়ি মেলা সত্যিই ভার। এ রাজ্যে আসবেন আর জিভের স্বাদ মেটাবেন না, তাও কী আবার হয় নাকি। এবার রাজ্যে পর্যটক টানতে বাঙালির হেঁসেলকেই সামনে নিয়ে এল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন বিভাগ। পর্যটন বিভাগের পক্ষ থেকে খুঁড়োর কলের কায়দায় এবার বঙ্গভূমি অস্ত্র করল সেই বাংলার রান্নাঘরকে। বাংলার কুইসিন নিয়ে তৈরি হল আস্ত একটা ওয়েব সাইট।
এমনিতে এই বঙ্গ সত্যিই রূপোসী। সেই রূপের টানে পর্যটকের আনাগোনা হয় বটে, কিন্তু প্রত্যাশার তুলোনায় এখনও তা নেহাতই কম। তাই এবার রূপের সঙ্গে বঙ্গ হেঁসের গুণকেও মিলিয়ে দিতে চাইল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। সত্যিই বাংলার অতুলনীয় হেঁসেল বাড়াবে এ রাজ্যে পর্যটনের সংখ্যা? উত্তরটা আগামী সময়ই দিতে পারবে।