১৬ শতকের কঙ্কাল সেজে উঠেছে সোনা রূপা জহরে
'সুইসাইড ইজ পেইনলেস'। আত্মহত্যার কোনও বেদনা নেই। এই গানে একসময় মুখরিত হয়েছিল গোটা বিশ্ব। কিন্তু মৃত্যুর সৌন্দর্য্য! মানুষের মৃত্যুর পরের সৌন্দর্য্য। সেই সৌন্দর্য্যের নিদর্শনের বহিঃপ্রকাশ দেখছে গোটা বিশ্ব। কোনও অলীক কল্পনা কিংবা গল্প কথন নয়। এমনই এক শিহরণ জাগানো ঘটনা ঘটিয়েছেন চিত্রগ্রাহক পল কৌদৌনারিস। ক্যামেরা বন্দি করেছেন ভুগর্ভস্থ সমাধিক্ষেত্র থেকে সাধুদের কঙ্কালকে। আর সেখানেই প্রস্ফুটিত হয়েছে মৃত্যুর সৌন্দর্য্য।
ওয়েব ডেস্ক: 'সুইসাইড ইজ পেইনলেস'। আত্মহত্যার কোনও বেদনা নেই। এই গানে একসময় মুখরিত হয়েছিল গোটা বিশ্ব। কিন্তু মৃত্যুর সৌন্দর্য্য! মানুষের মৃত্যুর পরের সৌন্দর্য্য। সেই সৌন্দর্য্যের নিদর্শনের বহিঃপ্রকাশ দেখছে গোটা বিশ্ব। কোনও অলীক কল্পনা কিংবা গল্প কথন নয়। এমনই এক শিহরণ জাগানো ঘটনা ঘটিয়েছেন চিত্রগ্রাহক পল কৌদৌনারিস। ক্যামেরা বন্দি করেছেন ভুগর্ভস্থ সমাধিক্ষেত্র থেকে সাধুদের কঙ্কালকে। আর সেখানেই প্রস্ফুটিত হয়েছে মৃত্যুর সৌন্দর্য্য।
ইউরোপের একটি চার্চে ৪০০ বছরের প্রাচীন সোনার গহনা দিয়ে সাজানো রয়েছে কঙ্কাল। অপরূপ সৌন্দর্য্যে সজ্জিত ওই কঙ্কালেই শোভা পেয়েছে মরণের পরের সুন্দর। ওই চার্চের এমন ১২টি কঙ্কালের ছবি তিনি নিজের ক্যামেরা বন্দি করেছেন যা পৃথিবীর সবথেকে গোপনীয় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গুলির মধ্যে অন্যতম।
ভ্যাটিকানে এমন হাজারো কঙ্কাল রয়েছে, যেগুলি আনুমানিক ১৬ শতকের। সেগুলি উদ্ধার করা হয়েছে জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড থেকে। আবার ওই কঙ্কাল গুলির বেশির ভাগই পাঠানো হয়েছে ক্যাথোলিক চার্চ গুলিতে। সমস্ত চার্চগুলি ওই সুপ্রাচীন কঙ্কালের শোভাকে আরও বেশি স্বর্ণাঙ্কিত করতে তাদেরকে সাজিয়ে রেখেছে সোনা, রূপা ও নানান রকম জহরে। ওই স্বর্ণাঙ্কিত কঙ্কাল গুলির নামকরণ করা হয়েছে 'সাধু'। ইংরাজীতে তাদের বলা হয় 'Saint'। এই 'সাধু' কঙ্কালদের ছবি তুলে তা তথ্যচিত্র আকারে রেখেছেন চিত্রগ্রাহক পল।