এমন কিছু খাবার যা বিষক্রিয়া ঘটাতে পারে
সুস্থ থাকতে সবসময় সাস্থ্যকর খাবার খাওয়া। কিন্তু এই সাস্থ্যকর খাবার থেকেও হতে পারে বিষক্রিয়া। জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু সাস্থ্যকর খাবারের কথা যা সাস্থ্যহনি ঘটাতে পারে।
ওয়েব ডেস্ক: সুস্থ থাকতে সবসময় সাস্থ্যকর খাবার খাওয়া। কিন্তু এই সাস্থ্যকর খাবার থেকেও হতে পারে বিষক্রিয়া। জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু সাস্থ্যকর খাবারের কথা যা সাস্থ্যহনি ঘটাতে পারে।
না ফোটানো দুধ- পাস্তুরাইজড নয় এমন দুধ না ফুটিয়ে খাওয়া ক্ষতিকারক। শিশুদের, গরভবতী মহিলাদের ও বয়স্কদের কখনই এই দুধ খাওয়া উচিৎ নয়।
ফুটিঃ ফুটির উপরের খোসায় প্রচুর পরিমাণে ক্ষতিকারক ব্যকটিরিয়া থাকে। এই ব্যকটিরিয়া শরীরে ঢুকলে বিষক্রিয়া ঘটাতে পারে।
অঙ্কুরঃ গরম জায়গায় জন্মানোর জন্য ছোলা বা মটরের অঙ্কুরে থাকে ক্ষতিকারক ব্যকটিরিয়া যা শরীরে ঢুকে বিষক্রিয়া ঘটায়।
মাংসঃ বেশির ভাগ মানুষেরই পছন্দের খাবার মাংস। কিন্তু রান্না করার আগে ভালোভাবে পরিস্কার করে না নিলে পছন্দের খাবারই হয়ে উঠতে পারে বিষক্রিয়ার কারণ।
ডিমঃ ডিমের মধ্যে অনেক সময় তৈরি হয় সালমোনেলা নামের এক ব্যকটিরিয়া। ডিম পাড়ার আগেই এই ব্যকটিরিয়া তৈরি হয় বলে বাইরে থেকে দেখে বোঝা যায় না কোন ডিমে ব্যকটিরিয়া আছে। তাই ডিম সবসময় সেদ্ধ করে খাওয়া উচিৎ।
সবুজ সবজিঃ সব দিক দিয়ে খুব ঊপকারী সবুজ শাক সবজি। কিন্তু নানারক্ম সারের ব্যবহারের ফলে এই সবুজ শাক সবজিতে থাকে প্রচুর পরমাণে ক্ষতিকারক ব্যকটিরিয়া। সুস্থ থাকতে শাক সবজি খুয় ভালো করে ধুয়ে তবেই খাওয়া উচিৎ।
বেরিঃ সুস্বাদু বেরি সামান্য অসাবধানতায় হতে পারে হেপাটাইটিস এ-র কারণ। তাই বেরি সবসময় খুব ভালো করে ধুয়ে তবেই খাওয়া উচিৎ।
টুনা ফিসঃ টুনা ফিস সবসময় ফ্রিজে সংরক্ষণ করা দরকার। বাইরে রাখা টুনা ফিস থেকে মাথাব্যথা বা ক্র্যাম্পের মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে।