৪টি এলইডি বাল্ব, ১টি পাখা আর ১টি টিভিতে মাসিক বিদ্যুত্ বিল ১৩ লক্ষ টাকা
ইলেকট্রিসিটি বিল এসেছে ১৩ লক্ষ টাকার! না, না, কোনও বড় কর্পোরেট অফিসের মাসিক বিদ্যুত্ বিল নয়। এমন বিল এসেছে এক কামরার ঘর নিয়ে থাকা এক রাজমিস্ত্রীর! বিল দেখেই চক্ষু চড়ক গাছ বিহারের সেই রাজমিস্ত্রী মনোজ কুমারের। ঘরেতে জ্বলে তো কেবল ৪টি এলইডি বাল্ব একটা সিলিং ফ্যান এবং একটি মাত্র টিভি, আর তাতেই এত্ত বিল! বিস্ময় যেন কাটতেই চাইছিল না। অবশেষে বিদ্যুত্ পরিবাহী সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করতে প্রথমটাতে একটু কাঠখড় পোড়াতে হল, কিন্তু তারপর বদলে গেল বিলের অঙ্ক। টাকার পরিমান কমে হয়ে গেল মাত্র ২৯৯২। কিন্তু কেন এমন হল? জানা যাচ্ছে, মিটারেই ছিল সমস্যা। তাই, বেঠিক 'রিডিং' নথিভূক্ত হয়েছে আর তার ফলেই এমন বিপত্তি। সে যাই হোক, আপাতত স্বস্তি পেয়েছেন দিন আনা দিন খাওয়া রাজমিস্ত্রী। কিন্তু গোটা ঘটনায় তুমুল শোরগোল উপভোক্তা মহলে। (আরও পড়ুন- রয়েছে ১৯ জন ফাঁসির আসামি, কিন্তু ফাঁসুরে নেই দেশের বৃহত্তম জেলে)
ওয়েব ডেস্ক: ইলেকট্রিসিটি বিল এসেছে ১৩ লক্ষ টাকার! না, না, কোনও বড় কর্পোরেট অফিসের মাসিক বিদ্যুত্ বিল নয়। এমন বিল এসেছে এক কামরার ঘর নিয়ে থাকা এক রাজমিস্ত্রীর! বিল দেখেই চক্ষু চড়ক গাছ বিহারের সেই রাজমিস্ত্রী মনোজ কুমারের। ঘরেতে জ্বলে তো কেবল ৪টি এলইডি বাল্ব একটা সিলিং ফ্যান এবং একটি মাত্র টিভি, আর তাতেই এত্ত বিল! বিস্ময় যেন কাটতেই চাইছিল না। অবশেষে বিদ্যুত্ পরিবাহী সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করতে প্রথমটাতে একটু কাঠখড় পোড়াতে হল, কিন্তু তারপর বদলে গেল বিলের অঙ্ক। টাকার পরিমান কমে হয়ে গেল মাত্র ২৯৯২। কিন্তু কেন এমন হল? জানা যাচ্ছে, মিটারেই ছিল সমস্যা। তাই, বেঠিক 'রিডিং' নথিভূক্ত হয়েছে আর তার ফলেই এমন বিপত্তি। সে যাই হোক, আপাতত স্বস্তি পেয়েছেন দিন আনা দিন খাওয়া রাজমিস্ত্রী। কিন্তু গোটা ঘটনায় তুমুল শোরগোল উপভোক্তা মহলে। (আরও পড়ুন- রয়েছে ১৯ জন ফাঁসির আসামি, কিন্তু ফাঁসুরে নেই দেশের বৃহত্তম জেলে)