উত্তরাখণ্ডে ২০০ জন হারিয়ে যাওয়া ফিরে পেলেন পরিবার
চোদ্দটা বছর কেটে গেল, শেষে কথা রাখলেন সর্বশক্তিময়, এটাই বলছেন বছর পঞ্চাশের শুভ্রা পাতির। আজ থেকে ১৪ বছর আগে অসমের মানসিক হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ হয়ে যান শুভ্রা। তারপর হঠাত্ তাঁকে দেখা যায় উত্তরাখণ্ডের তেহরি এলাকায়, তাঁর স্থান হয় ওই অঞ্চলের এক মহিলা আবাসে। মায়ের খোঁজ পেয়ে সেখানে আসেন ছেলে, পুনর্মিলন হয় মা-সন্তানের। তবে শুভ্রা একা নন গত বছর অর্থাত্ ২০১৬ সালে উত্তরাখণ্ডে মোট ২০০ জন হারিয়ে যাওয়া মানুষ ফিরে পেয়েছেন তাঁদের পরিবার, এমনটাই খবর সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে।
ওয়েব ডেস্ক: চোদ্দটা বছর কেটে গেল, শেষে কথা রাখলেন সর্বশক্তিময়, এটাই বলছেন বছর পঞ্চাশের শুভ্রা পাতির। আজ থেকে ১৪ বছর আগে অসমের মানসিক হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ হয়ে যান শুভ্রা। তারপর হঠাত্ তাঁকে দেখা যায় উত্তরাখণ্ডের তেহরি এলাকায়, তাঁর স্থান হয় ওই অঞ্চলের এক মহিলা আবাসে। মায়ের খোঁজ পেয়ে সেখানে আসেন ছেলে, পুনর্মিলন হয় মা-সন্তানের। তবে শুভ্রা একা নন গত বছর অর্থাত্ ২০১৬ সালে উত্তরাখণ্ডে মোট ২০০ জন হারিয়ে যাওয়া মানুষ ফিরে পেয়েছেন তাঁদের পরিবার, এমনটাই খবর সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে।
এই পুনর্মিলনের জন্য মূলত উদ্যোগ নিয়েছে উত্তরাখণ্ড রাজ্য সরকার। গোটা বিষয়টি বড়ই আনন্দের হলেও এর উল্টো পিঠে রয়েছে কষ্টের কালশিটেও। ২০০জন মানুষকে যেমন তাঁদের পরিবার ফিরে পেয়েছে ঠিক তেমনই মোট ৩৮ জন মানুষে ফিরিয়ে নিতে আসেননি তাঁদের আপন জনেরা। এই মানুষেরা এখনও 'অ্যাসাইলাম'-এই রয়েছেন বলে জানিয়েছেন রাজ্য সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরের আধিকারিকেরা। (আরও পড়ুন- যোগী রাজ্যে আজ থেকে অনির্দিষ্টকালের 'মাংস ধর্মঘট')