টুজি কাণ্ডে অস্বস্তিতে আনিল আম্বানি
টুজি স্পেকট্রাম বন্টন কাণ্ডে আরও অস্বস্তি বাড়ল অনিল আম্বানির। অনিল ধীরুভাই আম্বানি গ্রুপের চেয়ারম্যানএবং সিইও অনিল আম্বানি সহ সংস্থার অন্যান্য কর্মচারীদের ভূমিকা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছে সিবিআই।
টুজি স্পেকট্রাম বন্টন কাণ্ডে আরও অস্বস্তি বাড়ল অনিল আম্বানির। অনিল ধীরুভাই আম্বানি গ্রুপের চেয়ারম্যানএবং সিইও
অনিল আম্বানি সহ সংস্থার অন্যান্য কর্মচারীদের ভূমিকা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছে সিবিআই।
ডেলফিকে অনেক সস্তায়সোয়ান টেলিকমের শেয়ার বিক্রি করা হয়েছিল বলে মনে করে
সিবিআই। এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন
অনিল আম্বানির সংস্থার তিন কর্মী। প্রয়োজনে তাঁদেরও জেরা করা হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। তবে
স্পেকট্রাম বন্টন কাণ্ডে বৃহস্পতিবার টাটা এবং ভিডিওকন গোষ্ঠীকে কার্যত ক্লিন চিট দিয়েছে সিবিআই। পাশাপাশি প্রাক্তন
অর্থমন্ত্রী তথা বর্তমান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী পি চিদম্বরমকেও ফের ক্লিনচিট দিয়েছে CBI। আদালতে সিবিআই কৌসুলি জানিয়েছেন,
পি চিদম্বমের বিরুদ্ধে এমন কোনও তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়নি যাতে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার প্রয়োজন রয়েছে।বৃহস্পতিবার
আদালতে সিবিআই জানায়, নিলাম না করার সিদ্ধান্ত এ রাজার ব্যাক্তিগত সিদ্ধান্ত। কারণ UPA ওয়ানে অর্থমন্ত্রী থাকার সময়,
পি চিদম্বরম এ রাজাকে স্পেকট্রাম নিলাম করারই পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু তাকে অগ্রাহ্য করেই, আগে এলে আগে পাবে নীতি
বজায় রেখে টু জি স্পেকট্রাম বন্টন করেছে তত্কালীন টেলিকম মন্ত্রক। ফলে পি ডিদম্বরম টেলিকমমন্ত্রকের নির্দেশ বাতিল
করার জায়গায় ছিলেন না বলেই আদালতে জানিয়েছে CBI।