পলিটব্যুরোতে থাকারই সম্ভবনা বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর
যাবতীয় জল্পনার অবসান ঘটিয়ে সম্ভবত পলিটব্যুরোতে থাকতে চলেছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। বৃহস্পতিবার ২০তম পার্টি কংগ্রেসের দ্বিতীয় দিনে দলীয় সূত্রে এমনই ইঙ্গিত মিলেছে। সিপিআইএম সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ কারাত এদিন জানিয়েছেন, অসুস্থতার কারণে রাজ্যের বাইরের সাম্প্রতিক কয়েকটি কেন্দ্রীয় কমিটি এবং পলিটব্যুরোর বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। সেই একই কারণে দলের ২০তম পার্টি কংগ্রেসে যোগ দিতে কেরলে যেতে পারেননি তিনি।
যাবতীয় জল্পনার অবসান ঘটিয়ে সম্ভবত পলিটব্যুরোতে থাকতে চলেছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। বৃহস্পতিবার ২০তম পার্টি কংগ্রেসের দ্বিতীয় দিনে দলীয় সূত্রে এমনই ইঙ্গিত মিলেছে। সিপিআইএম সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ কারাত এদিন জানিয়েছেন, অসুস্থতার কারণে রাজ্যের বাইরের সাম্প্রতিক কয়েকটি কেন্দ্রীয় কমিটি এবং পলিটব্যুরোর বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। সেই একই কারণে দলের ২০তম পার্টি কংগ্রেসে যোগ দিতে কেরলে যেতে পারেননি তিনি।
বার বার দলীয় বৈঠকে তাঁর অনুপস্থিতি ঘিরে জল্পনা বেড়েছে। যার জের পৌঁছেছে কোঝিকোড়েও। আর সেই কারণেই পার্টি কংগ্রেসের দ্বিতীয় দিনেই দলের সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ কারাত জানিয়ে দেন বুদ্ধদেববাবুর অনুপস্থিতির কারণ। এমনকী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের পাঠানো চিঠিও এদিন প্রকাশ করে দেওয়া হয়েছে দলের তরফে। সিপিআইএম শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করছেন, বিভিন্ন ইস্যুতে নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। দলের মতাদর্শগত দলিল তৈরির ক্ষেত্রে তাঁর বক্তব্যকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে সিপিআইএম।
কারাত জানান, কলকাতাতে বসেই দলীয় কংগ্রেসের সমস্ত খবরাখবর রাখছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। সিপিআইএম শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করছেন জাতীয় রাজনীতিতে তাদের প্রভাব বাড়াতে হলে পশ্চিমবঙ্গে বামেদের ঘুরে দাঁড়ানো প্রাথমিক শর্ত। আর সেই ঘুরে দাঁড়ানোর জন্যই বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে প্রয়োজন দলের। তাই তাঁর সরে দাঁড়ানো সংক্রান্ত আলোচনাকে জল্পনা বলেই দেখছেন সিপিআইএম নেতারা। পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনী বিপর্যয়ের পরও, সাধারণ মানুষের কাছে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সে সিপিআইএমের মুখ, তা বুঝতে পারছেন সিপিআইএমের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও।