দিল্লি গণধর্ষণ কাণ্ডে চার্জশিটে মৃত্যুদণ্ডের সুপারিশ
দিল্লি গণধর্ষণকাণ্ড মামলায় আজ চার্জশিট দিল পুলিস। সেই চার্জশিটে মৃত্যুদণ্ডের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রায় হাজার পাতার চার্জশিট পেশ করা হয় সাকেতে মেট্রোপলিটান ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে। তিরিশজনের সাক্ষ্যের উল্লেখ রয়েছে চার্জশিটে। অনুমান খুব শীঘ্রই ফার্স্ট ট্র্যাক কোর্টে এই মামলার শুনানি শুরু হবে।
দিল্লি গণধর্ষণকাণ্ড মামলায় আজ চার্জশিট দিল পুলিস। সেই চার্জশিটে মৃত্যুদণ্ডের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রায় হাজার পাতার চার্জশিট পেশ করা হয় সাকেতে মেট্রোপলিটান ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে। তিরিশজনের সাক্ষ্যের উল্লেখ রয়েছে চার্জশিটে। অনুমান খুব শীঘ্রই ফার্স্ট ট্র্যাক কোর্টে এই মামলার শুনানি শুরু হবে।
ঘটনা ঘটেছিল ষোলোই ডিসেম্বর রাতে। তারপর তেরোদিন লড়াইয়ের পর ২৯ ডিসেম্বর মৃত্যুর কাছে হার মানেন নির্যাতিতা তরুণী। তার মৃত্যুর চারদিন পর বৃহস্পতিবার এই মামলার চার্জশিট দিল পুলিস। সাকেতে মেট্রোপলিটান ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে পেশ হয় এক হাজার পাতার চার্জশিট।
ষোলই ডিসেম্বরের গোটা ঘটনার উল্লেখ রয়েছে চার্জশিটে। নাম রয়েছে ৩০ জন সাক্ষীর। দ্রুত বিচারের জন্য মামলাটি ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে পাঠানো হয়েছে। প্রতিদিন মামলার শুনানি হবে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী দয়ান কৃষ্ণান এই মামলায় বিশেষ সরকারি আইনজীবী। যদিও সাকেত আদালতের বার অ্যাসোসিয়েশনের বক্তব্য, গণধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্তদের হয়ে তাঁদের কোনও আইনজীবী সওয়াল করবেন না।
অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলায় পুলিসের কঠোর ধারা প্রয়োগের দাবিতে এদিন সাকেতে আদালত চত্বরে বিক্ষোভ দেখান আইনজীবীদের একাংশ।
গণধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্তদের মধ্যে পাঁচ জন বন্দি তিহার জেলে। অভিযুক্তদের মধ্যে একজন নাবালকও রয়েছে। তাদের এদিন আদালতে আনা হয়নি। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গণধর্ষণ, খুন, অপহরণ, ডাকাতি সহ একাধিক ধারায় অভিযোগ এনেছে পুলিস।