সোনার খোঁজ তৃতীয় দিনে-- তর সইছে না সাধারণ মানুষের, বিশেষজ্ঞরা বলছেন এখনও সময় লাগবে
সাধুর স্বপ্নাদেশের ভিত্তিতে উত্তরপ্রদেশের উন্নাওয়ে সোনার খোঁজ চালিয়ে যাচ্ছে এএসআই। আজ খোঁড়াখুঁড়ির তৃতীয় দিন। আর এএসআইয়ের খননকার্যকে কেন্দ্র করে রীতিমতো মেলা বসেছে। সকাল ৮টার পর খনন শুরু করে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া৷ কড়া নিরাপত্তায় ঘিরে ফেলা হয়েছে রাজমহল চত্ত্বর৷ আজও জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা৷
সাধুর স্বপ্নাদেশের ভিত্তিতে উত্তরপ্রদেশের উন্নাওয়ে সোনার খোঁজ চালিয়ে যাচ্ছে এএসআই। আজ খোঁড়াখুঁড়ির তৃতীয় দিন। আর এএসআইয়ের খননকার্যকে কেন্দ্র করে রীতিমতো মেলা বসেছে। সকাল ৮টার পর খনন শুরু করে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া৷ কড়া নিরাপত্তায় ঘিরে ফেলা হয়েছে রাজমহল চত্ত্বর৷ আজও জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা৷
সোনার খোঁজের সাক্ষী থাকতে এলাকায় হাজির সংবাদমাধ্যম থেকে কৌতুহলী জনতা। তবে দিন যত যাচ্ছে নিয়ম মেনেই সেই ভিড়ে তত কমছে। ডোড়িয়া খেরা চত্বরে উপস্থিত অনেকেই বলছেন, খনন কার্যে বড় দেরি হচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধরনের খনন কার্যে বেশ খানিকা সময় লাগে৷
শোভন সরকার নামে এক সাধুর দাবি, গ্রামের কেল্লার নীচে সোনা পোঁতা আছে। আর সেকথা স্বপ্নাদেশে জানতে পেরেছেন তিনি। এরপরেই ওই সোনা তুলে আনতে উদ্যোগী হন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চরণদাস মোহান্ত।