Repeal Farm Laws: তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার, দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
এই ঘোষণার পরেই বদলে যেতে পারে পঞ্জাবের রাজনৈতিক সমীকরণ
নিজস্ব প্রতিবেদন: তিনটি বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। এই তিনটি আইন দেশ জুড়ে ব্যাপক কৃষক বিক্ষোভের সৃষ্টি করে। আগামী বছর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। তাঁর আগে এই ঘোষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
हमारी सरकार, किसानों के कल्याण के लिए, खासकर छोटे किसानों के कल्याण के लिए, देश के कृषि जगत के हित में, देश के हित में, गांव गरीब के उज्जवल भविष्य के लिए, पूरी सत्य निष्ठा से, किसानों के प्रति समर्पण भाव से, नेक नीयत से ये कानून लेकर आई थी: PM @narendramodi
— PMO India (@PMOIndia) November 19, 2021
গুরুনানকের জন্মদিন গুরুপরবে এই ঘোষণা করেন মোদী। মোদী তাঁর ভাষণে বলেন, "হয়তো আমাদের তপস্যায় কিছুর অভাব ছিল, যে কারণে আমরা কৃষকদেরকে এই আইন সম্পর্কে বোঝাতে পারিনি। তবে আজ প্রকাশ পর্ব, কাউকে দোষারোপ করার সময় নয়। আজ আমি দেশকে বলতে চাই যে আমরা তিনটি কৃষি আইন বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি"।
My heartfelt congratulations to every single farmer who fought relentlessly and were not fazed by the cruelty with which @BJP4India treated you. This is YOUR VICTORY!
My deepest condolences to everyone who lost their loved ones in this fight.#FarmLaws
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) November 19, 2021
পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ এবং রাজস্থানের হাজার হাজার কৃষক এই আইন প্রত্যাহারের দাবিতে ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে দিল্লির বাইরে বিভিন্ন সিমান্তে অবস্থান বিক্ষোভ করছে। সরকার ও কৃষকদের মধ্যে কয়েক দফা আলোচনার পরেও বিক্ষোভ থামেনি।
देश के अन्नदाता ने सत्याग्रह से अहंकार का सर झुका दिया।
अन्याय के खिलाफ़ ये जीत मुबारक हो!जय हिंद, जय हिंद का किसान!#FarmersProtest https://t.co/enrWm6f3Sq
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) November 19, 2021
বিরোধী দল এবং কৃষকরা অভিযোগ করেন যে সংসদে খুব বেশি আলোচনা ছাড়াই এই তিনটি আইন জোর করে পাশ করিয়ে নেয় সরকার। কৃষক ইউনিয়নগুলির দাবি ছিল এই তিনটি আইন তাদেরকে কর্পোরেটদের সঙ্গে অসম প্রতিযোগিতার মুখে ফেলে দেবে এবং তাদেরকে উপার্জন থেকে বঞ্চিত করবে।
আরও পড়ুন: Weather Today: বাড়ছে শহরে তাপমাত্রা, সপ্তাহান্তে বৃষ্টির সম্ভাবনা
২০১৪ সাল থেকে ২০২১ সাল অবধি যেভাবে প্রধানমন্ত্রী মোদী দেশ চালিয়েছে সেই প্রেক্ষিতে দেখলে এই প্রত্যাহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। শুক্রবার গুরুপরব উপলক্ষ্যে জাতির উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে এই ঘোষণার পরেই বদলে যেতে পারে পঞ্জাবের রাজনৈতিক সমীকরণ। পঞ্জাব এবং উত্তর প্রদেশে ২০২২ সালে রয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। পঞ্জাবের নির্বাচনী সমীকরণে একসময় প্রায় কোণঠাসা হয়ে পরে বিজেপি। শিরোমণি অকালি দলও NDA থেকে বেরিয়ে এসেছে এই কৃষি বিলের কারণেই। কিন্তু সাম্প্রতিককালে অমরিন্দর সিং কংগ্রেস ছেড়ে বেরিয়ে গঠন করেছেন নিজের দল এবং এর পরেই ডামাডোল দেখা দেয় কংগ্রেসের অন্দরে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে বিল প্রত্যাহারের মাধ্যমে আসন্ন উত্তর প্রদেশ এবং পঞ্জাব নির্বাচনকে মাথায় রেখে বিজেপি দেশব্যাপী একটি বার্তা দিতে চাইছে বলেই মনে করা হচ্ছে।
Arrogance loses.
From hubris to on your knees.
— Derek O'Brien | ডেরেক ও'ব্রায়েন (@derekobrienmp) November 19, 2021