গ্রেফতার পুলিসের বিরুদ্ধে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ তোলা রামপুরের যুবতী
দুই পুরুষ দ্বারা 'ধর্ষিতা' হওয়ার অভিযোগ জানাতে এসে রামপুর থানার পুলিস অফিসারের কাছ থেকে 'কুপ্রস্তাব' পেয়েছেন, এমনই অভিযোগ ছিল মহিলার, এবার সেই অভিযোগকারিণীকেই 'জালিয়াতি'র অভিযোগে গ্রেফতার করল পুলিস। মহিলার দাবি, তাঁর কাছে 'কুপ্রস্তাব দেওয়া' তদন্তকারী অফিসারের কণ্ঠস্বরের রেকর্ডি রয়েছে তাঁর কাছে। কিন্তু এসপি বিপিন টাডার কথায়, তাঁরা ওই রেকর্ডিং পরীক্ষা করে দেখেছেন যে রেকর্ড করা কণ্ঠস্বর মোটেই অভিযুক্ত পুলিস অফিসারের নয়। পুলিসের মতে, মহিলা আদতে পুলিসের ভাবমূর্তি নষ্ট করার উদ্দেশেই একাজ করেছেন। অবশেষে, মহিলা এবং তাঁর পুরুষ সঙ্গীকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। মামলা রুজু হয়েছে ৪২০ ও ৪৬২ ধারায়। কিন্তু ঠিক কী ঘটেছিল?
ওয়েব ডেস্ক: দুই পুরুষ দ্বারা 'ধর্ষিতা' হওয়ার অভিযোগ জানাতে এসে রামপুর থানার পুলিস অফিসারের কাছ থেকে 'কুপ্রস্তাব' পেয়েছেন, এমনই অভিযোগ ছিল মহিলার, এবার সেই অভিযোগকারিণীকেই 'জালিয়াতি'র অভিযোগে গ্রেফতার করল পুলিস। মহিলার দাবি, তাঁর কাছে 'কুপ্রস্তাব দেওয়া' তদন্তকারী অফিসারের কণ্ঠস্বরের রেকর্ডি রয়েছে তাঁর কাছে। কিন্তু এসপি বিপিন টাডার কথায়, তাঁরা ওই রেকর্ডিং পরীক্ষা করে দেখেছেন যে রেকর্ড করা কণ্ঠস্বর মোটেই অভিযুক্ত পুলিস অফিসারের নয়। পুলিসের মতে, মহিলা আদতে পুলিসের ভাবমূর্তি নষ্ট করার উদ্দেশেই একাজ করেছেন। অবশেষে, মহিলা এবং তাঁর পুরুষ সঙ্গীকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। মামলা রুজু হয়েছে ৪২০ ও ৪৬২ ধারায়। কিন্তু ঠিক কী ঘটেছিল?
মহিলার প্রাথমিক অভিযোগ, গত ১২ই ফেব্রুয়ারি রামপুর যাওয়ার পথে দুইজন তাঁকে গাড়িতে 'লিফ্ট' দেয়। এরপর রামপুরে পৌঁছনো মাত্র তাঁকে পূর্বনির্ধারিত এক জায়গায় নিয়ে গিয়ে বন্দুক দেখিয়ে ধর্ষণ করা হয়। এই ধর্ষণের ঘটনার অভিযোগ জানাতে এসেই তদন্তকারী অফিসারের কাছ থেকে 'কুপ্রস্তাব' পেয়েছিলেন বলে অভিযোগ ছিল মহিলার। কিন্তু এবার সেই অভিযোগের 'সারবত্তা না পেয়ে' মহিলা ও তাঁর পুরুষ সঙ্গীকে গ্রেফতার করা হয়। পাশাপাশি, এসপি তাঁর বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন, ওই মহিলার অন্য অভিযোগটি নথিবদ্ধ করার আগেও যেন ভাল করে সবদিক খতিয়ে দেখা হয়। (আরও পড়ুন- মহারাষ্ট্র পুলিসের কর্মদক্ষতায় উদ্ধার হড়পা বানে আটকে পড়া ৫৫ ছাত্রছাত্রী)