সচিনকে `ভারতরত্ন` দেওয়া উচিত : রামদেব
সরকার নিজের দুর্বল কার্যকলাপ থেকে মানুষের নজর ঘুরিয়ে দিতেই সচিন তেন্ডুলকরকে রাজ্যসভার সদস্য মনোনীত করেছে। শনিবার কেন্দ্রের সমালোচনায় এমনই অভিযোগ করলেন যোগগুরু রামদেব।
সরকার নিজের দুর্বল কার্যকলাপ থেকে মানুষের নজর ঘুরিয়ে দিতেই সচিন তেন্ডুলকরকে রাজ্যসভার সদস্য মনোনীত করেছে। শনিবার কেন্দ্রের সমালোচনায় এমনই অভিযোগ করলেন যোগগুরু রামদেব। এদিন একটি সাংবাদিক সম্মলনে রামদেব বলেন, ``এই সব করে নিজেদের ভাবমূর্তি শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করছে সরকার।`` তাঁর বক্তব্য, সচিনকে `ভারতরত্ন` দেওয়া উচিত। সচিনের মতো ক্রিকেটারকে `ভারতরত্ন` না দেওয়াটা রাজনীতি ছাড়া কিছুই নয়।
অন্যদিকে, ভোটারদের নিয়ে সমাজকর্মী আন্না হাজারের বিতর্কিত মন্তব্যের ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দিয়েছে কংগ্রেস ও বিজেপি। শুক্রবার নিজের ভোটে দাঁড়ানো নিয়ে আন্না হাজারে মন্তব্য করেন, মদ ও অর্থের লোভ দেখিয়ে ভোটারদের সহজেই প্রভাবিত করা যায়। সেই কারণেই তিনি ভোটে লড়বেন না। আন্নার এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কংগ্রেস মুখপাত্র রশিদ আলভি বলেন, ``এটি একটি স্ববিরোধী মন্তব্য। একবার তিনি বলছেন, তাঁর সঙ্গে ১২৫ কোটি মানুষ রয়েছেন, তারপরই আবার এই সব কথা বলছেন। দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করতে গেলে আগে সমাজকে দুর্নীতিমুক্ত করতে হবে। আমরা প্রত্যেক ভোটারকেই সম্মান করি। ভোটারদের বিরুদ্ধে এই সব অভিযোগ আনা ঠিক নয়।``
মদ ও অর্থের লোভে ভোটারদের প্রভাবিত করা যায় বলে আন্নার মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বিজেপির বক্তব্য, এটা আন্না হাজারের ব্যক্তিগত মতামত। দলের মুখপাত্র শেহনাজ হুসেন বলেন, ``এটা হয়ত আন্না হাজারের ব্যক্তিগত মত। বিজেপি বিশ্বাস করে, ভারতের ভোটাররা সততার সঙ্গে ভোট দেন। তাঁরা চাইলে যে কোনও সময় একটা সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে পারে।``