জেলের ভিতর কেমন আছেন জয়ললিতা
কয়েদি নম্বর সাত হাজার চারশো দুই। তাঁকে যতই দেখছেন, ততই অবাক হয়ে যাচ্ছেন জেলের অফিসাররা। সিংহাসন থেকে মাটিতে আছড়ে পড়ার পরেও, একজন এতটা শক্ত থাকতে পারে! জেলের ভিতর জয়া আম্মাকে দেখে তাই ঘোর কাটছে না রক্ষীদের। আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন সম্পত্তি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন এডিএমকে নেত্রী। চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালত। জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে কর্নাটক হাই কোর্ট। ৬৬ বছরের আম্মা তবু ভেঙে পড়েননি। দু'সপ্তাহ হয়ে গেল জেলে রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি নেই। আশপাশের পরিচিত মানুষগুলোও কাছে নেই।
ওয়েব ডেস্ক: কয়েদি নম্বর সাত হাজার চারশো দুই। তাঁকে যতই দেখছেন, ততই অবাক হয়ে যাচ্ছেন জেলের অফিসাররা। সিংহাসন থেকে মাটিতে আছড়ে পড়ার পরেও, একজন এতটা শক্ত থাকতে পারে! জেলের ভিতর জয়া আম্মাকে দেখে তাই ঘোর কাটছে না রক্ষীদের। আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন সম্পত্তি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন এডিএমকে নেত্রী। চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালত। জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে কর্নাটক হাই কোর্ট। ৬৬ বছরের আম্মা তবু ভেঙে পড়েননি। দু'সপ্তাহ হয়ে গেল জেলে রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি নেই। আশপাশের পরিচিত মানুষগুলোও কাছে নেই।
সাধারণত এমন সময়ে অনেক পোড় খাওয়া লোকও মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ে। কিন্তু জয়ললিতা এখনও পর্যন্ত ফিট এবং মানসিক ভাবে শক্ত রয়েছেন। লাঞ্চে আর ডিনারে কার্ড রাইস। ব্রেকফাস্টে দুধ পাউরুটি, কলা আর আপেল। নিজের খাবারের ব্যাপারে ভীষণ সচেতন আম্মা। দিনে এক থেকে দেড় ঘণ্টা বরাদ্দ খবরের কাগজের জন্য। কঠিন সময়ে একা থাকতেই পছন্দ করছেন জয়ললিতা। এডিএমকে নেতাদের সঙ্গেও দেখা করছেন না তিনি। জানিয়েছেন জেলসুপার জয়সিংহ।