'মোস্ট ফিল্ম ফ্রেন্ডলি স্টেটের' অ্যাওয়ার্ড পেল কোন রাজ্য?
চলচ্চিত্রে জাতীয় পুরষ্কার। গোটা চলচ্চিত্রজগত্ তাকিয়ে বসে থাকে এই পুরষ্কারটার দিকে। সারা বছর কঠিন পরিশ্রম করে নিজের সেরা পারফরম্যান্সটা দেন চলচ্চিত্র জগতের সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেকে। সবারই প্রত্যাশা থাকে কাজের উপযুক্ত সম্মান পাওয়ার। কিন্তু জাতীয় পুরষ্কারের মতো সম্মান দেওয়া হয় তাদের মধ্যে থাকা সেরাকে। কেউ অভিনয়ে সেরা। কেউ গানে সেরা। কেউ পরিচালনায় সেরা। আবার কেউ স্ক্রিপ্টে সেরা। কিন্তু 'মোস্ট ফিল্ম ফ্রেন্ডলি স্টেটের' জন্য জাতীয় পুরষ্কার দেওয়া হল এই রাজ্যটাকে!
ওয়েব ডেস্ক: চলচ্চিত্রে জাতীয় পুরষ্কার। গোটা চলচ্চিত্রজগত্ তাকিয়ে বসে থাকে এই পুরষ্কারটার দিকে। সারা বছর কঠিন পরিশ্রম করে নিজের সেরা পারফরম্যান্সটা দেন চলচ্চিত্র জগতের সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেকে। সবারই প্রত্যাশা থাকে কাজের উপযুক্ত সম্মান পাওয়ার। কিন্তু জাতীয় পুরষ্কারের মতো সম্মান দেওয়া হয় তাদের মধ্যে থাকা সেরাকে। কেউ অভিনয়ে সেরা। কেউ গানে সেরা। কেউ পরিচালনায় সেরা। আবার কেউ স্ক্রিপ্টে সেরা। কিন্তু 'মোস্ট ফিল্ম ফ্রেন্ডলি স্টেটের' জন্য জাতীয় পুরষ্কার দেওয়া হল এই রাজ্যটাকে!
৬৩তম ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডে বিশেষ সম্মানে সম্মানিত হল গুজরাট! দেওয়া হল 'মোস্ট ফিল্ম ফ্রেন্ডলি স্টেটের' অ্যাওয়ার্ড। প্রসঙ্গে ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডের পরিচালক রজন জানিয়েছেন, এই প্রথমবার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রনালয় ফিল্ম পর্যটনকে আরও উন্নত করার জন্য এই পুরষ্কার দান করা হয়েছে। ১৬টি রাজ্য মনোনীত হয়েছিল এর জন্য। কিন্তু এই পুরষ্কারের জন্য গুজরাটকেই বেছে নেওয়ার কারণ, চলচ্চিত্র ব্যবসা, প্রোমোশন এবং ভারতীয় সিনেমাকে আরও উন্নত করার জন্য যথেষ্ট প্রয়াস নিয়েছে এই রাজ্য।
এখানেই প্রশ্ন উঠছে। মুম্বই, কলকাতা, এবং দেশের আরও অনেক জায়গা যেখানে সিনেমার প্রচার, প্রগতি, এবং উন্নতি এত পরিমানে থাকা সত্ত্বেও কেন গুজরাটকেই বেছে নেওয়া হল? এটা কি শুধুমাত্রই ওই রাজ্যকে উন্নত করার প্রয়াস নাকি এর পিছনে প্রধানমন্ত্রীরও কোনও ভূমিকা রয়েছে?