1/5
ছেলে-ধরা-দুর্গা
2/5
মগ্ন
photos
TRENDING NOW
3/5
চাঁদ-শ্রীমন্ত
বিনোদ দাঁ তাঁর পরিবারের ব্যবসার হাল ধরেন এবং পুজোর সূচনা তিনিই করেন। পুজোর পিছনে দারুণ এক গল্প আছে। জানা যায়, বাণিজ্যে যাওয়ার পথে চাঁদ সওদাগর নদীতে মায়ের এক বিশেষ রূপ দেখেছিলেন। সেটি বাণিজ্যস্থলে পৌঁছে সেই দেশের রাজাকে বলেন তিনি। রাজা তা দেখতে চান। কিন্তু চাঁদ সওদাগর সেই রূপ রাজাকে দেখানতে পারেন না। তখন রেগে গিয়ে ওই রাজা চাঁদ সওদাগরকে বন্দি করেন তাঁর বন্দিশালায়। এরপর তাঁর পুত্র শ্রীমন্ত সওদাগর বাবাকে ওই রাজার বন্দিশালা থেকে উদ্ধার করতে রওনা হন। তিনিও যাত্রাপথে এই রূপেরই দেবীমূর্তি দর্শন করেন। তিনিও রাজাকে জানান, বাবা যে দেবীরূপের কথা বলেছিলেন, সেটি যথার্থ, কারণ তিনিও একই রূপের দেবীকে সমুদ্রে দেখেছেন। এবার রাজা শ্রীমন্তকে সঙ্গে নিয়ে সেই দেবীকে দেখতে আসেন। কিন্তু সেখানে শ্রীমন্ত রাজাকে সেই দেবী মূর্তি দেখতে পারেন না। রাজা ক্রুদ্ধ হয়ে শ্রীমন্তকে জলে নিক্ষেপ করেন। আর তখনই দেবী স্বয়ং জল হতে উঠে শ্রীমন্তের হাত ধরে তাঁকে রক্ষা করেন। তা দেখে চাঁদকে মুক্তি দেন রাজা। বাবাকে উদ্ধার করে নিয়ে এসে পরবর্তীকালে এই দেবীরূপই মূর্তি-আকারে প্রতিষ্ঠা করেন শ্রীমন্ত সওদাগর। বিপদ থেকে রক্ষা করেছিলেন বলে এই মূর্তির নাম হয় 'অভয়ারূপী দেবী'। ঘটনাচক্রে সেই মূর্তিই আজও পূজিত হচ্ছে বৈচির দাঁ পরিবারে।
4/5
বিনোদ দাঁর পুজো
5/5
অভয়ারূপী
photos