1/13
2/13
photos
TRENDING NOW
3/13
তাঁর কালজয়ী ছবি 'আকালের সন্ধানে', 'ভুবন সোম', 'রাত-ভোর', 'বাইশে শ্রাবণ'-এর জন্য তিনি অবিস্মরণীয়। তবে পরিচালক হিসাবে নয়, সাংবাদিকতা দিয়ে কাজের শুরু, পরবর্তীকালে মেডিক্যাল রিপ্রোজেন্টেটিভ হিসাবেও কাজ করেন। থিয়েটার মঞ্চের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল ঠকই, কিন্তু সিনেমা করবেন, এমনটা দূর-দূরান্ত অবধি ভাবেন নি। ১৯৫৫ থেকে সিনেমায় পথচলা শুরু। একের পর এক কালজয়ী ছবি এল তারপরেই।
4/13
5/13
6/13
প্রায় ৫ দশক ধরে তিনি শুধুমাত্র বাংলা নয়, গোটা দেশের চলচ্চিত্র ভাবনাকে সমৃদ্ধ করেছেন। উপমহাদেশের চলচ্চিত্রে রাজনৈতিক সচেতনতার আত্মপ্রকাশ ঘটিয়েছিলেন তিনি। ব্রেখটের এপিক থিয়েটার এলিয়েনেশন এফেক্ট তত্ত্ব তাঁর শিল্পভাবনায় ছাপ ফেলেছিল। প্যারিসের নিউ ওয়েভ ফিল্ম মুভমেন্ট থেকে সাহস ও অনুপ্রেরণা নিয়েছিলেন তিনি।
7/13
বিভক্ত স্বাধীন ভারতের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ জীবন ও অবিভক্ত বাংলায় ১৯৪৩ এর দুর্ভিক্ষ-আকাল-মৃত্যুর তুলনা ও দুই সময়ের পর্যবেক্ষণে ১৯৮০ সালে রিলিজ করলেন 'আকালের সন্ধানে'। 'আকালের সন্ধানে' ছবিতে পরিচালক মৃণাল সেন ব্যবহার করেন অভিনেতা স্মিতা পাটিলকে। স্মিতা তখন বম্বে ফ্ল্ম ইন্ডাস্ট্রির তারকা। কিন্তু চরিত্রেটি তাঁর এতই পছন্দ হয় যে তিনি মৃণাল সেনের সঙ্গে কাজ করতে রাজি হন। সাদা-কালো মনোক্রোমে এ ছবি আন্তর্জাতিক সিনেমাতেও অমূল্য।
8/13
শাবানা আজমির মৃণালদা। প্রথম যখন ছবি করতে আসেন বাংলায় মৃণাল সেনের পরিচালনায়, শাবানাও তখন বম্বে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে সুপ্রতিষ্ঠিত। তাঁকে দেখেই মৃণাল বলেছিলেন, 'আর ভ্রু প্লাক করো না'। সেই কথা তাঁর মনে এত বেজেছিল যে, জীবনে আর কখনও ভ্রু প্লাক করেন নি, জানিয়েছেন শাবানা। বাবা কাইফি আজমির বন্ধু, পিপলস থিয়েটারে সতীর্থ, বাম মনোভাবাপন্ন দুই পরিবার, তাই আজীবন সম্পর্ক ছিল অটুট। একইরকম সমাজ তৈরির স্বপ্ন দেখতেন যে!
9/13
10/13
11/13
12/13
13/13
photos