1/8
নিজস্ব প্রতিবেদন: জলের দাপটে তছনছ হয়ে যাওয়া রাস্তা এখন কর্দমাক্ত। নদীর গতিপথের প্রস্থ এখন আরও চওড়া। বিদ্যুৎ প্রকল্পের আড়াই কিলোমিটারের টানেল কাদা পাথরে অবরুদ্ধ। ভেঙে গিয়েছে ৫ টি ব্রিজ। কার্যত, ১৩ টি গ্রামের যোগাযোগ বিছিন্ন হয়ে গিয়েছে । এখনও পর্যন্ত উদ্ধার করা হয়েছে ১৪ জনের মৃতদেহ। জানা যাচ্ছে, নিখোঁজ প্রায় ১৭০ জন। টানেলে আরও দেহ থাকতে পারে বলে মনে করছে উদ্ধারকারির দল।
2/8
কেউ আছেন? চোঙ ব্যবহার করে কাদা ভেদ করে ভিতরে ঢুকিয়ে চিৎকার করে জানার চেষ্টা করছেন ITBP, নৌসেনা, স্থানীয় পুলিস। কারর আর্তনাদ কি শোনা যাচ্ছে? কেউ কি বেঁচে আছে? সেই আশঙ্কায় চলছে খোঁজ। বহু চিৎকার করা সত্ত্বেও এখনও কারও সাড়া মেলেনি। ঘটনাস্থলে আনা হয়েছে JCB মেশিন। অন্যদিকে হৃষিকেশের ১৩.২ মেগাওয়াটের ওই বিদ্যুৎপ্রকল্প ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। জল-পাথর-বরফের স্রোত আছড়ে পড়তেই ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে।
photos
TRENDING NOW
3/8
4/8
5/8
6/8
7/8
8/8
প্রসঙ্গত, মেঘভাঙা বৃষ্টিতে হিমবাহ ভেঙে আছড়ে পড়ে উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলায়। যেখান দিয়ে বয়ে গিয়েছে অলকানন্দা ও ধৌলিগঙ্গা নদী। এই নদীতে জলের স্রোত বেড়ে যায়। হুড়মুড়িয়ে এগিয়ে আসে জল-পাথর-বরফ। সংলগ্ন এলাকা ভেঙে গুড়িয়ে নিয়ে যায় তীব্র জলোচ্ছ্বাস। রেইনি গ্রামে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মীরা সেই ভয়ঙ্কর বেগে ছুটে আসা জলের গ্রাসে পড়েন। সেই শ্রমিকদের খোঁজ চলছে।
photos