Jay Shah: বাধ্য হয়েই BCCI ছাড়ছেন জয়! কার্যত পড়ে গেল সিলমোহর, বিরাট ব্রেকিংয়ে ধেয়ে এল প্রলয়

Jay Shah To Be Named ICC Chairman: বাধ্য হয়েই বিসিসিআই ছাড়ছেন জয় শাহ। আইসিসি-র গুরুদায়িত্ব পেতে চলেছেন বিসিসিআই সচিব। এই খবরেই কার্যত পড়ে গেল সিলমোহর।

Updated By: Aug 21, 2024, 01:39 PM IST
Jay Shah: বাধ্য হয়েই BCCI ছাড়ছেন জয়! কার্যত পড়ে গেল সিলমোহর, বিরাট ব্রেকিংয়ে ধেয়ে এল প্রলয়
জয় এবার বিরাট ভূমিকায়

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: গত জুলাই মাসে যে খবরে ভারতীয় খবরে ঝড় উঠেছিল, সেই খবরেই কার্যত সিলমোহর পড়ে গেল। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI) ছাড়তে চলেছেন জয় শাহ। বিসিসিআই সচিবকে এবার দেখা যাবে আইসিসি-তে। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থার চেয়ারম্য়ান পদে বসতে চলেছেন জয়। গ্রেগ বার্কলের (Greg Barclay) জুতোয় পা গলাতে চলেছেন তিনি। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্য়মের সূত্র নিশ্চিত করেছে এই খবর। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে জয় যদি আগামীর আইসিসি চেয়ারম্য়ান হন, তাহলে তিনি কনিষ্ঠতম হিসাবে এই ইতিহাস লিখবেন। 

আরও পড়ুন: 'শুধু একবার অলিম্পিক্সে আসতে দিন, এক ইভেন্ট থেকেই পদকের সংখ্যা হবে কম করে ৪ থেকে ৫'

বার্কলে আইসিসি-র ডিরেক্টরদের পাশাপাশি ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়ার চেয়ার মাইক বেয়ার্ডের সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্স করে জানিয়েছেন যে, তাঁর তৃতীয়বারের জন্য় এই পদে বসার বিন্দুমাত্র আর ইচ্ছা নেই। মনে করা হচ্ছে যে, জয় আইসিসি-র চেয়ারম্য়ানের আসনে বসতে ইচ্ছাপ্রকাশ করার পরেই বার্কলের সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয়েছে। জয়ের সিংহাসনে বসতে কোনও সমস্য়াই হবে না। কারণ ইংল্য়ান্ড-অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট বোর্ডের সমর্থন রয়েছে জয়ের সঙ্গেই।

আইসিসি-র মুখপাত্র দ্য় এজকে জানিয়েছেন, 'আইসিসি-র চেয়ারম্য়ান গ্রেগ বার্কলে বোর্ডকে নিশ্চিত করেছেন যে, তিনি তৃতীয় মেয়াদের আগেই সরে দাঁড়াবেন পদ থেকে। নভেম্বরের শেষে দিকে তাঁর বর্তমান মেয়াদ শেষ হবে। ২০২২ সালে পুনরায় আইসিসি-র চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হওয়ার আগে বার্কলে ২০২০ সালের নভেম্বরে আইসিসির-র চেয়ারে স্বাধীন ভাবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। এই মুহূর্তে আইসিসি-র যে ডিরেক্টররা রয়েছেন তাঁরা ২৭ অগাস্টের মধ্য়ে মনোনয়ন জমা দেবেন। যদি তাঁরা একের বেশি প্রার্থীর নাম দেন, তাহলে আগামী ১ ডিসেম্বর নতুন চেয়ারম্য়ানের জন্য় নির্বাচন হবে।'

আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী নতুন চেয়ারম্যানের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় ১৬টি ভোট হয়। জেতার জন্য় ৯ জনের ভোটের প্রয়োজন হয়। বলা যেতে পারে ৫১ শতাংশ। অতীতে চেয়ারম্যান হতে গেলে ক্ষমতাসীনদের দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রয়োজন ছিল। ঘটনাচক্রে যে ১৬ জন ভোট দেবেন, তাঁদের সকলের সঙ্গেই জয়ের সম্পর্ক বেশ ভালো।

২০২৫ সালের অক্টোবর থেকে তিন বছরের বাধ্যতামূলক কুলিং অফ পিরিয়ডে যাওয়ার আগে বিসিসিআই সচিব হিসাবে জয়ের আরও এক বছর বাকি রয়েছে। জগমোহন ডালমিয়া (১৯৯৭ থেকে ২০০০), শরদ পাওয়ার (২০১০-২০১২), এন শ্রীনিবাসন (২০১৪-২০১৫) এবং শশাঙ্ক মনোহরের (২০১৫-২০২০) পর পঞ্চম ভারতীয় হিসেবে আইসিসি-র চেয়ারম্য়ান হতে চলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পুত্র।

আরও পড়ুন:প্যারিসে অলিম্পিক্সের রুপোজয়ী মেয়ে, দেশে ফিরে রেস্তোরাঁয় সার্ভ করছেন!

 

 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

 

 

 

.