ইডেনে চার ছক্কার জোয়ারে নাইটদের ভাসিয়ে দিলেন গেইল
৫৬ বলে ৯৬। ৭ ছক্কা আর ৭ টি চারে নাইটদের বিজয় রথ থামিয়ে দিলেন ক্রিকেটের মোগামবো। ক্যারিবিয়ান কিং ক্রিস গেইল যে ভাবে শুরুটা করেছিলেন, শেষটা করলেন আরও ভয়ঙ্করভাবে। যে নারিনের চোখা আঙ্গুল কার্যত নাচিয়ে দিত ক্রিকেট মহারথীদের, সেই আঙ্গুলের ভেলকি আজ একেবারেই ভোঁতা করে দিলেন গেইল। বাঁহাতি ক্রিস গেইলের চার ছক্কায় ১ ওভার আগেই ১৭৮ রানের লক্ষে পৌঁছে গেল বিরাটদের বেঙ্গালুরু।
কলকাতা: ৫৬ বলে ৯৬। ৭ ছক্কা আর ৭ টি চারে নাইটদের বিজয় রথ থামিয়ে দিলেন ক্রিকেটের মোগামবো। ক্যারিবিয়ান কিং ক্রিস গেইল যে ভাবে শুরুটা করেছিলেন, শেষটা করলেন আরও ভয়ঙ্করভাবে। যে নারিনের চোখা আঙ্গুল কার্যত নাচিয়ে দিত ক্রিকেট মহারথীদের, সেই আঙ্গুলের ভেলকি আজ একেবারেই ভোঁতা করে দিলেন গেইল। বাঁহাতি ক্রিস গেইলের চার ছক্কায় ১ ওভার আগেই ১৭৮ রানের লক্ষে পৌঁছে গেল বিরাটদের বেঙ্গালুরু।
টসে জিতে প্রথমে নাইটদের ব্যাটিংয়ে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন বিরাট। ব্যাটে শুরুটা ভালই করেছিল রবিন উথাপ্পা ও গৌতম গম্ভীর। প্রথম উইকেটে ৮৩ রান তোলেন উথাপ্পা-গম্ভীর জুটি। শেষের দিকে রাসেলের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৭ রান করে কলকাতা নাইট রাইডার্স।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করেনি বেঙ্গালুরু। ধারাবাহিক ভাবে বিরাট কোহলি, দীনেশ কার্তিক, এবি ডিবিলিয়ার্সদের উইকেটের পতন চাপে ফেলে দেয় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সকে। কিন্তু একদিকে উইকেট আগলে বসেছিলেন গেইল। মাঝে ইউসুফ পাঠানের বলে গেইলের ক্যাচ ফেলেন মর্নি মর্কেল। আর তাতেই ক্রিকেটে প্রচলিত সেই প্রবাদটি আরও একবার সত্যি হল, ক্যাচ মিস মানে ম্যাচ মিস। গেইলের ক্যাচ ফেলায় ম্যাচটাই হাতছাড়া হলো নাইটদের। ঘরের মাঠে হেরে গিয়ে চাপে নাইট ক্যাপ্টেন গৌতম গম্ভীর। দুষলেন দলের বাজে ফিল্ডিংকেও।