চেয়ার ঝঞ্ঝাটে লেখাপড়া লাটে উঠেছে বালুরঘাটের রমেশচন্দ্র দত্ত বিদ্যালয়ে
চেয়ার একটা। দাবিদার দুজন। টিচার্স ইনচার্জ ও হেডমিস্ট্রেস। স্কুল চালাবে কে? দুজনের বিবাদে লেখাপড়া লাটে উঠেছে বালুরঘাটের রমেশচন্দ্র দত্ত বিদ্যালয়ে।
ওয়েব ডেস্ক: চেয়ার একটা। দাবিদার দুজন। টিচার্স ইনচার্জ ও হেডমিস্ট্রেস। স্কুল চালাবে কে? দুজনের বিবাদে লেখাপড়া লাটে উঠেছে বালুরঘাটের রমেশচন্দ্র দত্ত বিদ্যালয়ে।
স্কুলে গিয়ে আর চেয়ার ছেড়ে ওঠেননি টিচার্স ইনচার্জ। ফাঁকা চেয়ার পেয়ে যদি হেড মিস্ট্রেস বসে যান। তক্কেতক্কে রয়েছেন হেড মিস্ট্রেসও। দুই জনের চেয়ার দখলের এই লড়াই-এ পড়শোনা লাটে উঠেছে বালুরঘাটের রমেশচন্দ্র দত্ত বালিকা বিদ্যালয়ে। এই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকার নিয়োগ পত্র পেয়েছেন স্বপ্না চক্রবর্তী। কিন্তু স্কুলে পৌছে দায়িত্ব বুঝে নিতে গেলেই ঝামেলা শুরু।
আগে যখন প্রধান শিক্ষিকা ছিলেন না স্কুলের দায়িত্বে ছিলেন সুইটি টুডু। ইনিই টিচার্স ইনচার্জ। এখন হেডমিস্ট্রেস পদে নতুন নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে, কিন্তু সুইটি টুডুর বক্তব্য এই নিয়োগ বৈধ নয়। তাই তিন চেয়ার ছাড়ছেন না।
আর স্কুল ডিআই বলছেন, হেডমিস্ট্রেস নিয়োগ হওয়ার পর আর টিচার্স ইনচার্জ পদটাই থাকেনা। সব দায়িত্ব প্রধানশিক্ষিকার। আর এই ঝঞ্চাটে স্কুলের পড়াশোনা প্রায় শিকেয় উঠেছে।