বাহিনী না আসলে ভোট নয়, কেশিয়াড়িতে ভোটকর্মীদের শাসানোয় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা
গন্ডগোলের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন দিলীপ ঘোষ। সেখানে বিক্ষোভের মুখে পড়েন মেদিনীপুরের বিজেপি প্রার্থী।
নিজস্ব প্রতিবেদন: কেশিয়াড়ি ভোটকর্মীদের শাসানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। কেন্দ্রীয় বাহিনী না আসা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হবে না বলে বিক্ষোভ দেখালেন ভোটকর্মীরা। ঘটনাস্থলে পৌঁছন বিজেপির রাজ্যসভাপতি তথা মেদিনীপুরের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। দুপক্ষের মধ্যে বচসা বেঁধে যায়। তৃণমূলের ব্লক সভাপতিকে আটক করে পুলিস।
কেশিয়াড়িতে ভোটগ্রহণ শুরু হতেই ভোটারদের শাসানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি পবিত্র শীলের বিরুদ্ধে। সকাল সাতটায় কেশিয়ারির ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে পৌঁছয়নি আধা সেনা। কেন্দ্রীয় বাহিনী না আসলে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু করবেন না বলে জানিয়ে দেন ভোটকর্মীরা। এক ভোটকর্মী বলেন,''কেন্দ্রীয় বাহিনী না এলে ভোটগ্রহণ শুরু করব না। এটাই আমাদের অপরাধ। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি পবিত্র শীল ও তৃণমূল নেতা শঙ্কর বারিক এসে শাসিয়ে যান''।
গন্ডগোলের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন দিলীপ ঘোষ। সেখানে বিক্ষোভের মুখে পড়েন মেদিনীপুরের বিজেপি প্রার্থী। বিজেপি ও তৃণমূল সমর্থকদের মধ্যে শুরু হয় বচসা। দিলীপ ঘোষের কথায়, ''এখানে দুটি বুথে বাহিনী সময়ে আসেনি। খবর পেয়ে এসেছিলাম। সকাল আটটায় বাহিনী এসেছে। পুলিসও ছিল না। তৃণমূল নেতারা ভোটারদের ভয় দেখাচ্ছেন''। অভিযুক্ত তৃণমূলের ব্লক সভাপতিকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
আরও পড়ুন- কেশপুরে গুলি চালাল ভারতীর নিরাপত্তারক্ষী, গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মী