মহেশতলায় লুঠ ও ধর্ষণের অভিযোগ, ঘটনায় আটক একাধিক
দক্ষিণ ২৪ পরগনার মহেশতলার ফটিকঘাটায় সকালে উদ্ধার করা হয় অর্ধনগ্ন মহিলাকে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: মহেশতলার ফটিকঘাটায় মহিলাকে লুঠ করে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ওই ঘটনার তদন্তে একই পরিবারের ৪ জনকে আটক করল মহেশতলার পুলিস। আটক করা হয়েছে একটি কারখানার মালিককেও। তিনিই প্রথম ওই মহিলাকে পড়ে থাকতে দেখেছিলেন।
ওই মহিলার যেখানে পড়েছিল সেখানে একটি কয়লার দোকানের মালিক মালিক মোক্তার রায়কে আটক করেছে পুলিস। একই সঙ্গে মোক্তারের বড়ো ছেলে রাজকিশোর রায় ও ছোটো ছেলে ওমপ্রকাশ রায়কে আটক করা হয়েছে। মোক্তারের মায়ের দাবি, তাঁর দাদার বড় ছেলে হরিকিশোর রায়কেও ধরে নিয়ে গিয়েছে পুলিস। পুলিস জানিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
কাপড়ের কারখানার মালিক বিশু আদক নামে আর এক ব্যক্তিকেও আটক করেছে মহেশতলা থানার পুলিস। একইসঙ্গে বিশুর দুই কর্মচারীকেও আটক করা হয়েছে। ওই মহিলাকে রক্তাক্ত অবস্থায় প্রথম পড়ে থাকতে দেখেন বিশু। পাশেই তাঁর দোকান। প্রতিদিন ভোরবেলায় দোকান খোলেন তিনি।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার মহেশতলার ফটিকঘাটায় সকালে উদ্ধার করা হয় অর্ধনগ্ন মহিলাকে। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। সকালে পারিবারিক দুধের ডিপোয় যাচ্ছিলেন অবিবাহিত ওই মহিলা। পথে তাঁকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। সেখানেই মহিলাকে রেখে পালায় দুষ্কৃতীরা।
আরও পড়ুন- ভারতে কম্পিউটার শিখতে এসে মন্ত্রী? নিশীথের নাগরিকত্ব নিয়ে তদন্ত দাবি TMC-র