দু`দশক পর নিউইয়র্কের মেয়র পদ ডেমোক্র্যাটদের দখলে
দু`দশক পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্কের মেয়র পদে আসীন হল ডেমোক্র্যাট। রিপাবলিকান প্রার্থী মাইকেল ব্লুমবার্গকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন বিল দে ব্লাসিও। জয় এসেছে ভার্জিনিয়ার গর্ভনর পদে। রিপাবলিকানদের শক্ত ঘাঁটি নিউইর্য়ক, ভার্জিনিয়ায় ডেমোক্র্যাটদের জয়ের সাফল্য রিপাবলিকান শিবিরে অশনি সংকেত। তবে নিউজার্সিতে নিজেদের শক্তি বজায় রাখতে পেরেছে রিপাবলিকানরা। গভর্নর পদে ডেমোক্র্যাট প্রার্থীকে পিছনে ফেলেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ক্রিস ক্রাইস্ট।
দু`দশক পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্কের মেয়র পদে আসীন হল ডেমোক্র্যাট। রিপাবলিকান প্রার্থী মাইকেল ব্লুমবার্গকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন বিল দে ব্লাসিও। জয় এসেছে ভার্জিনিয়ার গর্ভনর পদে। রিপাবলিকানদের শক্ত ঘাঁটি নিউইর্য়ক, ভার্জিনিয়ায় ডেমোক্র্যাটদের জয়ের সাফল্য রিপাবলিকান শিবিরে অশনি সংকেত। তবে নিউজার্সিতে নিজেদের শক্তি বজায় রাখতে পেরেছে রিপাবলিকানরা। গভর্নর পদে ডেমোক্র্যাট প্রার্থীকে পিছনে ফেলেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ক্রিস ক্রাইস্ট।
পরিবর্তনের হাওয়ায় ২০০৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে পালাবদল ঘটে। ক্ষমতায় আসে ডেমোক্র্যাটরা। পরিবর্তনের সেই ঝড়ো হাওয়ার মধ্যেও নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে দাঁত ফোটাতে পারেনি ডেমোক্র্যাটরা। পুরসভায় রিপাবলিকানদের আধিপত্যই বজায় ছিল। এবার সেই দুর্গেও ফাটল ধরল। রিপাবলিকান প্রার্থী মাইকেল ব্লুমবার্গকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বিল দে ব্লাসিও। দুদশকে এই প্রথম নিউইয়র্কের মেয়র পদে জয়ী হলেন কোনও ডেমোক্র্যাট প্রার্থী। মেয়র পদে জয়ের মুকুট বাড়তি অক্সিজেন জুগিয়েছে ডেমোক্র্যাট শিবিরে।
বিরোধীদের শক্ত ঘাঁটি ভার্জিনিয়াতেও এবার চিড় ধরিয়েছে ডেমোক্র্যাট পার্টি। ভার্জিনিয়ার গভর্নরের পদ ছিনিয়ে নিয়েছেন শাসক দল ডেমোক্র্যাট প্রার্থী টেরি ম্যাক অলিফ। নিউইর্য়ক, ভার্জিনিয়ার জোড়া হার উদ্বেগ বাড়িয়েছে রিপাবলিকান শিবিরের।
রিপাবলিকানদের একমাত্র স্বস্তি দিয়েছে নিউজার্সির ফলাফল। আধিপত্য ধরে রাখতে পেরেছে তারা। নিউজার্সির গভর্নর হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ক্রিস ক্রাইস্ট। তবে দু-দুটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে হার রিপাবলিকান শিবিরে অশনি সংকেত। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে শাটডাউন সময়কালীন রপাবলিকানদের অবস্থান, ওবামা কেয়ার নিয়ে একগুয়ে মনোভাব একেবারেই ভাল চোখে নেননি আম মার্কিন নাগরিকেরা। ব্যালটযুদ্ধে নেতিবাচক রাজনীতির মাশুল গুণতে হচ্ছে রিপাবলিকানদের।