ছোট্ট মেয়ের মৃত্যুতে কবরের পাশ থেকে কেঁদে উঠল পুতুলও!
২০০৩ সালে ও মারা গিয়েছিল। আর্জেন্টিনার চানারের মত অখ্যাত এক গ্রামে ৬ বছরের শিশু কন্যার মৃত্যুতে শোকে ডুবে ছিল গোটা গ্রাম। সেদিন কাঁদতে কাঁদতে গ্রামবাসীরা শোক মিছিলে হেঁটে সেই শিশুকে কবর দিয়েছিল। কবরের ওপরে সেই শিশুটির প্রিয় খেলনা, পুতুল রেখে দেওয়া হয়েছিল। তারপর দিন গিয়েছে, মাস পেরিয়েছে, বছর গড়িয়েছে। সময়ের দাবি মেনেই মেয়েটিকে ভুলে গিয়েছে সবাই।
ওয়েব ডেস্ক: ২০০৩ সালে ও মারা গিয়েছিল। আর্জেন্টিনার চানারের মত অখ্যাত এক গ্রামে ৬ বছরের শিশু কন্যার মৃত্যুতে শোকে ডুবে ছিল গোটা গ্রাম। সেদিন কাঁদতে কাঁদতে গ্রামবাসীরা শোক মিছিলে হেঁটে সেই শিশুকে কবর দিয়েছিল। কবরের ওপরে সেই শিশুটির প্রিয় খেলনা, পুতুল রেখে দেওয়া হয়েছিল। তারপর দিন গিয়েছে, মাস পেরিয়েছে, বছর গড়িয়েছে। সময়ের দাবি মেনেই মেয়েটিকে ভুলে গিয়েছে সবাই।
কিন্তু হঠাত্ই ক দিন আগে একটা কান্নার আওয়াজে গোটা গ্রামের ঘুম ভাঙে। বোঝা যায় মেয়েটার কবরের পাশ থেকেই আসছে সেই কান্নার আওয়াজ। সবাই দল মিলে ছুটে যায়। কিন্তু না কবরের পাশে গিয়ে দেখা যায়নি কিছু। এক ব্যক্তি ছবি তুলে নেন কবরের। পরে সেই ছবি খুঁটিয়ে দেখা যায় কবরের পাশে রাখা সেই ছোট্ট মেয়েটির প্রিয় পুতুলের চোখে জল। তাহলে কী সেই চিত্কারটি পুতুলের কান্নার! হ্যালোউইন ডে-তে ভূত ভূত আবহে সবাই ওটা পুতুলের কান্না বলেই বিশ্বাস করছেন। যদিও বিশেষজ্ঞরা এসব বিশ্বাস উড়িয়ে দিচ্ছেন। পুতুলের চোখে জলটা অন্য কিছুর বলেও তারা জানিয়েছেন।