শুধু পান্ডার জন্য
একসঙ্গে বারোটি জায়ান্ট পান্ডার ছানা লুটোপুটি খাচ্ছে। ছোট ছোট চোখে মাঝেমধ্যে তাকিয়ে দেখছে ইতিউতি। আর তারই টানে চিনের শেংদুর জায়ান্ট পান্ডা প্রজনন কেন্দ্রে উপচে পড়ছে ভিড়। একসঙ্গে বারোটি জায়ান্ট পান্ডা লুটোপুটি খাচ্ছে। ছোট ছোট চোখে মাঝেমধ্যে তাকিয়ে দেখছে ইতিউতি। আর তারই টানে চিনের শেংদুর জায়ান্ট পান্ডা প্রজনন কেন্দ্রে উপচে পড়ছে ভিড়।
একসঙ্গে বারোটি জায়ান্ট পান্ডার ছানা লুটোপুটি খাচ্ছে। ছোট ছোট চোখে মাঝেমধ্যে তাকিয়ে দেখছে ইতিউতি। আর তারই টানে চিনের শেংদুর জায়ান্ট পান্ডা প্রজনন কেন্দ্রে উপচে পড়ছে ভিড়। যেন সাদা-কালো ছোপের কয়েকটা তুলোর বল। আর ওদের দেখতেই এখন শেংদুর জায়ান্ট পান্ডা প্রজনন কেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়। চিনের মানুষ নতুন জায়ান্ট পান্ডা দেখছেন। কিন্তু, একসঙ্গে বারোটা ছোট্ট পান্ডা? না, আগে কখনও দেখেননি ওরা। আর তাই এই উত্সাহ। প্রত্যেকের আলাদা নাম দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, তাতেও যারা জন্ম থেকেই দেখছেন ওদের, মাঝেমধ্যেই ভুল করে ফেলেন চিনতে। নিয়ম করে খাওয়ানো। ঘুমনোর জন্য পরিপাটি বন্দোবস্ত। কোথাও এতটুকু খামতি নেই। তবে, পান্ডা পরিবারের কনিষ্ঠ সদস্যরা আহ্লাদে আটখানা হয়, যখন ওদের এনে বসিয়ে দেওয়া হয় বাগানের রোদে। মিঠে রোদ পিঠে পড়লে তবেই ভাঙে আড়মোড়া। মাত্র আড়াইমাসেই ওরা বেড়েছে প্রায় তেইশ গুণ। আর এভাবেই একদিন বড় হয়ে যাবে এই পান্ডারা। সেইদিনটার দিকে তাকিয়েই এখন চলছে যাবতীয় যত্নআত্তি। কারণ, চিনে দশ বছর আগেও যে ওদের সংখ্যা ছিল মাত্র ষোলশো!