পানডা ডিপলোমেসি

আকাশপথে চিন থেকে স্কটল্যাণ্ডের দূরত্ব যেন কয়েকগুণ বেশি হয়ে দাঁড়িয়েছিল স্কটল্যাণ্ড বিমানবন্দরে অপেক্ষমান জনতার কাছে। বিমানের চাকা যখন মাটি ছোঁয়, ততক্ষণে বাঁধ ভেঙেছে সকলের ধৈর্য। যাদের জন্য এই আকুল অপেক্ষা, সেই সুইটি ও সানশাইন কিন্তু নিজেদের মতো খেলায় মশগুল।তবে বিশেষভাবে নির্মিত বিশালাকায় খাঁচার ভিতরে।

Updated By: Dec 5, 2011, 12:27 PM IST

আকাশপথে চিন থেকে স্কটল্যাণ্ডের দূরত্ব যেন কয়েকগুণ বেশি হয়ে দাঁড়িয়েছিল স্কটল্যাণ্ড বিমানবন্দরে অপেক্ষমান জনতার কাছে। বিমানের চাকা যখন মাটি ছোঁয়, ততক্ষণে বাঁধ ভেঙেছে সকলের ধৈর্য। যাদের জন্য এই আকুল অপেক্ষা, সেই সুইটি ও সানশাইন কিন্তু নিজেদের মতো খেলায় মশগুল।তবে বিশেষভাবে নির্মিত বিশালাকায় খাঁচার ভিতরে। আটবছর বয়সী এই পাণ্ডা জোড়ার আগমন চিনের সিচুয়ানের জায়ান্ট পাণ্ডা কনজারভেশন অ্যাণ্ড রিসার্চ সেন্টার থেকে। চিনা ভাষায় দুজনের নাম টিয়ান টিয়ান এবং ইয়াং গুয়াং। নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার পর এডিনবরা চিড়িয়াখানায় দর্শকদের সামনে আসবে এই পাণ্ডাজোড়া। ব্রিটেন ও চিনের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী, আগামি দশ বছর সেখানে থাকবে এই পাণ্ডারা। এরপর তাঁদের ফের চিনে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
উনিশশো পঞ্চাশ থেকে বিভিন্ন দেশে সৌহার্দ্যের প্রতীক হিসেবে পাণ্ডা পাঠিয়ে আসছে চিন। একে পানডা ডিপলোমেসি-ও বলা হয়ে থাকে।  

.