সাগর পারের শারদোৎসব
পশ্চিমবঙ্গ ছাড়িয়ে দুর্গাপুজোর আনন্দে মাতোয়ারা প্রায় সাড়ে সাত হাজার মাইল দূরের প্রবাসীরাও। এবার ২৪ বছরে পড়ল লন্ডন থেকে বেশ খানিকটা দূরে মিলটন কেনসের পুজো। বাঙালিয়ানায় এতটুকুও ভাটা নেই এখানে। শুধু পুজো হয় ব্রিটেনের পঞ্জিকা মেনে। তবুও পুজোর চারদিন যেন মাতৃ আরাধনায় এক টুকরো বাংলা উঠে আসে মিলটন কেনসে ।
পশ্চিমবঙ্গ ছাড়িয়ে দুর্গাপুজোর আনন্দে মাতোয়ারা প্রায় সাড়ে সাত হাজার মাইল দূরের প্রবাসীরাও। এবার ২৪ বছরে পড়ল লন্ডন থেকে বেশ খানিকটা দূরে মিলটন কেনসের পুজো। বাঙালিয়ানায় এতটুকুও ভাটা নেই এখানে। শুধু পুজো হয় ব্রিটেনের পঞ্জিকা মেনে। তবুও পুজোর চারদিন যেন মাতৃ আরাধনায় এক টুকরো বাংলা উঠে আসে মিলটন কেনসে।
১৯৯০ সালে মাত্র দশ বারো জন বাঙালি মিলে শুরু করেন এই মিলটন কেনসের পুজো। তারপর থেকে প্রতিবারই বেড়েছে পুজোর কলেবর।
প্রতিমা এখানে ফাইবার গ্লাসের। আগামী বছরই এই পুজো পার করবে সিলভার জুবলি। পুজো উদ্যোক্তাদের গলায় রয়েছে সেই আবেগের সুরও।
মিলটন কেনসের জনপদও খুব বেশি পুরোনো নয়। মাত্র বছর তিরিশ আগে গড়ে ওঠে এই মিলটন কেনস। এখানে এখন প্রায় পঁচিশ থেকে তিরিশটি বাঙালি পরিবারের বাস। পুজোর মূল উদ্যোক্তা এঁরাই। তবে এখন আশেপাশের আরও বেশকিছু বাঙালি সামিল হন এই পুজোয়। সারা বছর ব্যাস্ততায় পুজোর কদিন কটাদিন নতুন জামাকাপড়ের মাঝে একেবারেই বাঙালিয়ানা । গল্প আড্ডা, সবার সঙ্গে দেখা করা পুরোটাই অন্যরকম।