শরণার্থী থেকে পর্ন তারকা হওয়ার কাহিনি
দেশছাড়া হয়ে ও যখন জার্মানিতে তখন বেঁচে থাকার জন্য খাবার কেনার টাকা পর্যন্ত ছিল না। ওর বয়স তখন ১৫। আর চার বছর পর ও এখন জার্মানিতে চর্চার বিষয়। মাঝের এই চার বছরে অনেক কষ্ট সংগ্রামের পর ও নিজের পায়ের তলায় মাটি খুঁজে পেয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক: দেশছাড়া হয়ে ও যখন জার্মানিতে তখন বেঁচে থাকার জন্য খাবার কেনার টাকা পর্যন্ত ছিল না। ওর বয়স তখন ১৫। আর চার বছর পর ও এখন জার্মানিতে চর্চার বিষয়। মাঝের এই চার বছরে অনেক কষ্ট সংগ্রামের পর ও নিজের পায়ের তলায় মাটি খুঁজে পেয়েছে।
আরও পড়ুন- এবার ভয়ঙ্কর টাইফুনই এগিয়ে নিয়ে যাবে সভ্যতা!
সিরিয়ান গৃহযুদ্ধে নিজেপ প্রাণ বাঁচাতে সমুদ্র পেরিয়ে জার্মানিতে আসা শরণার্থী অ্যান্টনিও সুলেমানের জীবনটা অনেকটা সিনেমার মত। তবে সব কিছু বাধাধরা চিত্রনাট্যের মত নয়। ২০১২ সালে ও জার্মানিতে পা রাখার পর একটা কাজের জন্য হন্যে হয়ে ঘুরত। তারপর ওর কাজে এল সিনেমায় কাজের অফার। অবশ্য সেটা নীল ছবির দুনিয়ার ডাক। সুলেমানের দেশে যে কাজটা বড় অপরাধ। সুলেমান রাজি হয় সে অফারে। আর তারপর সে এই কাজটা এত ভাল করে করতে থাকল যে বড় নাম হয়ে উঠল। কিন্তু ওর দেশের লোকেরা কাজটাকে মোটেও ভালভাবে নেয়নি। তাই মাঝেমাঝেই সুলেমান খুনের হুমকি পান। আরবিয়ান কিং নামের এক পর্ন সিনেমার পর তো ওকে খুন করার জন্য পুরস্কার পর্যন্ত ঘোষণা করা হয়েছিল।