মেয়ের বাবার ভয়ে বিয়ে করে পালিয়ে বেড়াচ্ছে নব দম্পতি
রিজকাণ্ডের ছায়া। বিয়ে করেও পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে আরামবাগের বাসিন্দা সদ্য বিবাহিত দম্পতি। অভিযোগ, পুলিসের সঙ্গে যোগসাজশে বিয়ে ভাঙার চাপ দিচ্ছেন মেয়ের প্রভাবশালী বাবা। গ্রেফতার করা হয়েছে ছেলের দাদাকে। বিচারের আশায় রাজ্যপালের দ্বারস্থ নব দম্পতি।
ওয়েব ডেস্ক: রিজকাণ্ডের ছায়া। বিয়ে করেও পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে আরামবাগের বাসিন্দা সদ্য বিবাহিত দম্পতি। অভিযোগ, পুলিসের সঙ্গে যোগসাজশে বিয়ে ভাঙার চাপ দিচ্ছেন মেয়ের প্রভাবশালী বাবা। গ্রেফতার করা হয়েছে ছেলের দাদাকে। বিচারের আশায় রাজ্যপালের দ্বারস্থ নব দম্পতি।
স্কুলে পড়ার সময় আরামবাগের শীতলপুরের বাসিন্দা শেখ মিরাজুদ্দিনের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে প্রতিবেশী তানজিলা খাতুনের। মাধ্যমিকের পাশের পর আর পড়াশোনা করতে পারেননি মিরাজুদ্দিন। ফার্নিচারের কারখানায় শ্রমিক। তানজিলা ব্যবসায়ী পরিবারের। জাঙ্গিপাড়া কলেজে বি এ প্রথম বর্ষের ছাত্রী। মিরাজুদ্দিনের সঙ্গে সম্পর্ক জানাজানি হওয়ার পর তা মেনে নেননি তানজিলার বাড়ির লোকজন। গত ৭ মে বাড়ি থেকে পালিয়ে বিয়ে করেন এই মিরাজুদ্দিন আর তানজিলা। অভিযোগ তানজিলার বাবা নিজের প্রভাব খাটিয়ে পুলিসকে সঙ্গে নিয়ে বিয়ে ভাঙার চেষ্টা করছেন। গ্রেফতার হয়েছে মিরাজুদ্দিনের দাদা।
তানজিলার বাবার অভিযোগ, তাঁর মেয়েকে অপহরণ করা হয়েছে। পুলিসের বক্তব্য, প্রাপ্ত বয়স্ক হলে পুলিসের কাছে গোপন জবানবন্দি দিক দম্পতি।
তানজিলা আর মিরাজুদ্দিনের বক্তব্য, আরামবাগ থানার আইসি থেকে জেলা পুলিস সুপারের কাছে তাঁরা চিঠি দিয়েছেন। চিঠি দিয়েছেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠীকেও। আপাতত তাঁরা সু বিচারের আশায়।