জলদাপাড়ায় রওনা দিলো হস্তিশাবক
অবশেষে জলদাপাড়ায় রওনা দিলো উদ্ধার হওয়া হস্তিশাবক। বুধবার রাতেই জলদাপাড়া থেকে বনদফতরের হস্তিবিশেষজ্ঞরা আসেন বাঘমুন্ডিতে। বৃহস্পতিবার ভোররাতে তাঁদের সঙ্গেই জলদাপাড়ার উদ্দেশে রওনা দিলো উদ্ধার হওয়া হস্তিশাবকটি। মঙ্গলবার রাতে সদ্যোজাত শাবক সহ একটি হস্তিনী ঢুকে পড়ে নন্দরামডিহি গ্রামে। সেখানে অন্ধকারে একটি কুয়োয় পড়ে যায় হস্তিশাবকটি।
অবশেষে জলদাপাড়ায় রওনা দিলো উদ্ধার হওয়া হস্তিশাবক। বুধবার রাতেই জলদাপাড়া থেকে বনদফতরের হস্তিবিশেষজ্ঞরা আসেন বাঘমুন্ডিতে। বৃহস্পতিবার ভোররাতে তাঁদের সঙ্গেই জলদাপাড়ার উদ্দেশে রওনা দিলো উদ্ধার হওয়া হস্তিশাবকটি। মঙ্গলবার রাতে সদ্যোজাত শাবক সহ একটি হস্তিনী ঢুকে পড়ে নন্দরামডিহি গ্রামে। সেখানে অন্ধকারে একটি কুয়োয় পড়ে যায় হস্তিশাবকটি। এরপর শাবকটিকে ফেলে রেখে জঙ্গলে ফিরে যায় মা হাতিটি। পরে গ্রামবাসীরা উদ্ধার করে হস্তিশাবকটিকে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে হাতিটিকে মাঠারেঞ্জ অফিসে নিয়ে যায় বনদফতরের কর্মীরা। সেখানেই তার চিকিত্সা করছিলেন চিকিত্সকরা। প্রথমে খাবার খেতে না চাইলেও পরে স্বাভাবিকভাবেই খাবার খাচ্ছিল বলে জানান বনকর্মীরা। হস্তিশাবকটির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলেই জানিয়েছে বনদফতর। তবে বাঘমুন্ডি থেকে জলদাপাড়া পর্যন্ত এই লম্বা পথ পাড়ি দিয়ে শাবকটি যাতে অসুস্থ হয়ে না পড়ে তারজন্য বৃহস্পতিবার রাতে রায়গঞ্জ
বনদফতরে হস্তিশাবকটির রাত্রি যাপনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।