হাওড়ায় ব্যবসায়ী খুনের সমাধানের রাস্তা দেখাল সিসিটিভি ফুটেজ
হাওড়ার শালিমারে ব্যবসায়ী খুনের জট অনেকটাই খুলে দিল সিসিটিভি ফুটেজ। সেই ছবি দেখেই গ্রেফতার করা হল দুই স্কুলছাত্রকে। একজন দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র। অন্যজন ক্লাস টেনে পড়ে। ঘটনায় জড়িত আরও এক ছাত্রকে খুঁজছে পুলিস। ব্যবসায়িক শত্রুতা, নাকি ব্যক্তিগত আক্রোশ? কেন খুন করা হল ব্যাঙ্ক ফিনান্সার সঞ্জয় আগরওয়ালকে? এখনও অবশ্য সেই উত্তর খুঁজে পায়নি পুলিস। বৃহস্পতিবার রাত পৌনে নটা। সিসিটিভি ফুটেজ বলছে, ওই সময়েই শালিমার রোডের পঞ্চ ব্যাঞ্জন ফ্ল্যাটের নীচে জড়ো হয়েছিল তিন ছাত্র। এরপর ফ্ল্যাটের দোতলায় সঞ্জয় আগরওয়ালের ফ্ল্যাটে যায় তারা। সেখানে প্রায় মিনিট ২০ কাটিয়ে বাইক নিয়ে চলে যায় ওই দুই ছাত্র।
হাওড়ার শালিমারে ব্যবসায়ী খুনের জট অনেকটাই খুলে দিল সিসিটিভি ফুটেজ। সেই ছবি দেখেই গ্রেফতার করা হল দুই স্কুলছাত্রকে। একজন দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র। অন্যজন ক্লাস টেনে পড়ে। ঘটনায় জড়িত আরও এক ছাত্রকে খুঁজছে পুলিস। ব্যবসায়িক শত্রুতা, নাকি ব্যক্তিগত আক্রোশ? কেন খুন করা হল ব্যাঙ্ক ফিনান্সার সঞ্জয় আগরওয়ালকে? এখনও অবশ্য সেই উত্তর খুঁজে পায়নি পুলিস। বৃহস্পতিবার রাত পৌনে নটা। সিসিটিভি ফুটেজ বলছে, ওই সময়েই শালিমার রোডের পঞ্চ ব্যাঞ্জন ফ্ল্যাটের নীচে জড়ো হয়েছিল তিন ছাত্র। এরপর ফ্ল্যাটের দোতলায় সঞ্জয় আগরওয়ালের ফ্ল্যাটে যায় তারা। সেখানে প্রায় মিনিট ২০ কাটিয়ে বাইক নিয়ে চলে যায় ওই দুই ছাত্র।
আর শুক্রবার সকালেই ফ্ল্যাটের ভিতর থেকে উদ্ধার হয় ব্যাঙ্ক ফিনান্সার সঞ্জয় আগরওয়ালের মৃতদেহ। কে বা কারা খুন করেছে ওঁকে? তদন্তে নেমে ওপরের ফ্ল্যাটের এক স্কুলছাত্রকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই বেরিয়ে পড়ে আসল ঘটনা। শনিবারই ধরা পড়ে যায় দুই স্কুলছাত্র। জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাতে সঞ্জয় আগরওয়ালের বাইক নিয়েই চম্পট দিয়েছিল তারা। ধৃতদের একজন ক্লাস টুয়েলভে পড়ে। অন্যজন পড়ে ক্লাস টেনে।
ঘটনার পর থেকে স্বভাবতই আতঙ্কে এলাকার বাসিন্দারা।
শুধু এই একটা খুন নয়। এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে রীতিমতো আতঙ্কিত আশপাশের বাসিন্দারা। জুয়ার আসর, মদের ঠেক আর সমাজবিরোধীদের দাপটে অতিষ্ঠ তারা। আতঙ্কিত এলাকার এক তৃণমূল নেতাও। সমাজবিরোধী কাজকর্মের প্রতিবাদ করে দলেরই একাংশের রোষের মুখে পড়েছেন বলে অভিযোগ ওই নেতার।
সঞ্জয় আগরওয়ালের দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন ছিল। চিকিতসা করাতে ওঁর বাবা-মা ইন্দোরে যাওয়ায় বাড়িতে একাই ছিলেন ওই ব্যবসায়ী। তদন্তে গিয়ে পুলিস দেখে আলমারি খোলা, জিনিসপত্র লন্ডভন্ড। ব্যবসায়িক শত্রুতা নাকি ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে খুন তা এখনও স্পষ্ট নয় পুলিসের কাছে।