চোখ অপরেশনের ভুল স্বীকার করল স্বাস্থ্য অধিকর্তা
চব্বিশ ঘণ্টার খবরের জের। কোচবিহারে চোখ অপারেশনে ভুল স্বীকার করে নিলেন রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা বিশ্বরঞ্জন শতপথী। বিভ্রাটের ঘটনা খতিয়ে দেখতে আজ কোচবিহার এমজেএন হাসপাতালে যান তিনি। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। হাসপাতালের চক্ষু বিভাগের অপারেশন থিয়েটার পরিদর্শনেও যান স্বাস্থ্য অধিকর্তা।
কোচবিহার: চব্বিশ ঘণ্টার খবরের জের। কোচবিহারে চোখ অপারেশনে ভুল স্বীকার করে নিলেন রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা বিশ্বরঞ্জন শতপথী। বিভ্রাটের ঘটনা খতিয়ে দেখতে আজ কোচবিহার এমজেএন হাসপাতালে যান তিনি। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। হাসপাতালের চক্ষু বিভাগের অপারেশন থিয়েটার পরিদর্শনেও যান স্বাস্থ্য অধিকর্তা।
ইতিমধ্যে ওই অপারেশন থিয়েটার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বিশ্বরঞ্জন শতপথী বলেন, ছানি অপারেশনের ক্ষেত্রে আড়াই থেকে তিন শতাংশ পর্যন্ত ইনফেকশনের সম্ভাবনা থাকে। গত বুধবার হাসপাতালে আটজন রোগীর ছানি অপারেশন হয়। কিন্তু ব্যান্ডেজ খোলার পর দেখা যায় কেউই আর চোখে দেখতে পারছেন না। তাঁদের উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে রেফার করা হয়। একজন চিকিত্সককে সঙ্গে দিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে পাঠানো হয় ওই আটজনকে।
কোচবিহারে চোখ অপারেশন বিভ্রাটের ঘটনা খতিয়ে দেখতে জেলায় গেলেন রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা বিশ্বরঞ্জন শতপথী। চব্বিশ ঘণ্টায় খবরের জেরে ইতিমধ্যে এই ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। MGN হাসপাতালের চক্ষু বিভাগের অপারেশন থিয়েটার পরিদর্শনেও যান স্বাস্থ্য অধিকর্তা। ইতিমধ্যে ওই অপারেশন থিয়েটার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গত বুধবার হাসপাতালে আটজন রোগীর ছানি অপারেশন হয়। কিন্তু ব্যান্ডেজ খোলার পর দেখা যায় কেউই আর চোখে দেখতে পারছেন না। এই ঘটনার পাশাপাশি জেলায় এনসেফ্যালাইটিসের প্রকোপ নিয়েও স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকদের কথা বলেন তিনি। জেলাশাসকের দফতরে বৈঠক হয়। জেলায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বৈঠকে।