অভিশপ্ত শৈশব, হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মানসিক ভারসাম্যহীন শিশু উদ্ধার খাঁড়ির জলে
লঙ্ঘিত শিশুর অধিকার। বারবার। কোথাও হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মানসিক ভারসাম্যহীন শিশু উদ্ধার খাঁড়ির জলে। কাঠগড়ায় হোম কর্তৃপক্ষ। কোথাও আবার শিক্ষিকার মারে আহত শিশু। অথচ মানতে নারাজ স্কুল।
ব্যুরো: লঙ্ঘিত শিশুর অধিকার। বারবার। কোথাও হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মানসিক ভারসাম্যহীন শিশু উদ্ধার খাঁড়ির জলে। কাঠগড়ায় হোম কর্তৃপক্ষ। কোথাও আবার শিক্ষিকার মারে আহত শিশু। অথচ মানতে নারাজ স্কুল।
ছোট্ট ছেলে। মানসিক ভারসাম্যহীন। অন্যের পাতে মাছ, ডিম দেখে লোভ সামলাতে পারে না। কেড়ে খেয়ে নেয়। সেই অপরাধে চন্দননগর প্রবর্তক আবাসিক হোমের বাসিন্দা সুকুমারকে হাত পা বেঁধে রেখে দিত হোম কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার সকালে হোম থেকে কিছুটা দূরে গঙ্গার খাঁড়ির মধ্যে এক বুক জলে উদ্ধার হল সুকুমার। হাত পা বাঁধা অবস্থাতেই।
হাত পা বাঁধা অবস্থায় কীভাবে হোমের বাইরে গেল সুকুমার?
সুকুমারের বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে হোমের কর্মী বিশ্বনাথ গোস্বামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। সুকুমারকে বাড়ি নিয়ে গেছে তার পরিবার।
ফুলিয়ার পরেশনাথপুরের শিশুতীর্থ কেজি বিদ্যাপীঠ। স্কুলে বন্ধুদের সঙ্গে খেলছিল নার্সারি টুয়ের ছাত্রী বছর ছয়েকের শুভমিতা অধিকারী। সেই সময় এক শিক্ষিকা তাকে মারধর করেন বলে অভিযোগ। চিকিত্সক জানিয়েছেন, শুভমিতার মাথায় আঘাত লেগেছে। স্কুলে অভিযোগ জানিয়েছে তার পরিবার। যদিও স্কুলের দাবি, খেলতে গিয়েই আঘাত পেয়েছে শুভমিতা।
শিশুটিকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হবে বলে ভয় দেখানো হচ্ছে। অভিযোগ পরিবারের। ঘটনার সত্যতা খতিয়ে দেখতে শনিবার স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির বৈঠক ডাকা হয়েছে।