নদিয়ার নাকাশিপাড়ায় অনার কিলিং? ধৃত বাবা
পরিবারের সম্মান রক্ষার্থে খুন। এবারের ঘটনাস্থল নাকাশিপাড়ার তেঘরি গ্রাম। গতকাল রাতে মেয়ে ললিতা খাতুনকে তাঁর প্রেমিক সুজাউদ্দিন শেখের সঙ্গে কথা বলতে দেখে বাবা শেখ রফিকুল। এরপরই বাড়ি থেকে বেরিয়ে রফিকুল, সুজাউদ্দিনকে পিছন থেকে গুলি করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিত্সকরা একাদশ শ্রেণির ছাত্র সুজাউদ্দিনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার পরই চম্পট দেয় রফিকুল। তবে শেষরক্ষা হয়নি। সকালে বাড়ির কাছ থেকেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিস। এর আগেও তার বিরুদ্ধে সমাজবিরোধী কাজে যুক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছিল।
নদিয়া : পরিবারের সম্মান রক্ষার্থে খুন! এবারের ঘটনাস্থল নাকাশিপাড়ার তেঘরি গ্রাম। গতকাল রাতে মেয়ে ললিতা খাতুনকে তাঁর প্রেমিক সুজাউদ্দিন শেখের সঙ্গে কথা বলতে দেখে বাবা শেখ রফিকুল। এরপরই বাড়ি থেকে বেরিয়ে রফিকুল, সুজাউদ্দিনকে পিছন থেকে গুলি করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিত্সকরা একাদশ শ্রেণির ছাত্র সুজাউদ্দিনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার পরই চম্পট দেয় রফিকুল। তবে শেষরক্ষা হয়নি। সকালে বাড়ির কাছ থেকেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিস। এর আগেও তার বিরুদ্ধে সমাজবিরোধী কাজে যুক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছিল।
শুধু নদিয়া বা রফিকুল নয়। পরিবারের সম্মানরক্ষার দোহাই দিয়ে খুনের ছবি এর আগেও ধরা পড়েছে রাজ্যে। কখনও নাদিয়ালের ক্লাসিকাল অনার কিলিং, কখনও আবার পরিবারের সম্মানরক্ষায় প্রেমিক যুগলকে খুন।
২০১২-র ৭ই ডিসেম্বর। খাস কলকাতার বন্দর এলাকায় ধরা পড়ে এক হাড়হিম করা ছবি। বোনের মুণ্ড কেটে হাতে ঝুলিয়ে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে দাদা। প্রণয়ের পরিণতি "অনার কিলিং"। এরপর ২০১৩-য় আসানসোলে খুন হয় প্রেমিক যুগল। প্রেমের শাস্তি হিসেবে তাদের গাছে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। এক্ষেত্রেও অভিযোগ ওঠে অনার কিলিংয়ের।