ইটাহারের রাজগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল খেতে দেওয়া হয় কোথায় জানেন?
স্কুলবাড়ি আছে। আছে পর্যাপ্ত শিক্ষক। দুপুরের খাবার, তাও আছে। নেই শুধু খাওয়ার জায়গা। ইটাহারের রাজগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল খেতে দেওয়া হয় খোলা আকাশের নীচে। কখনও রাস্তায়, কখনও মাঠে। রঙ্গই বটে। নইলে এমন কখনও হয়! এত বড় স্কুলবাড়ি। টানা বারান্দা। রান্নাবান্নার জন্য আলাদা চালাঘর। সব আছে। নেই শুধু খাওয়ার জায়গা! প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়কই এখানে মিড ডে মিলের ডাইনিং হল। এত বড় স্কুল পড়ে থাকতে পথের ওপর পাত পেড়েছে পড়ুয়ার দল! অবাক তো হতেই হয়! কেন? কী কারণে এই অবস্থা?
ওয়েব ডেস্ক: স্কুলবাড়ি আছে। আছে পর্যাপ্ত শিক্ষক। দুপুরের খাবার, তাও আছে। নেই শুধু খাওয়ার জায়গা। ইটাহারের রাজগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল খেতে দেওয়া হয় খোলা আকাশের নীচে। কখনও রাস্তায়, কখনও মাঠে। রঙ্গই বটে। নইলে এমন কখনও হয়! এত বড় স্কুলবাড়ি। টানা বারান্দা। রান্নাবান্নার জন্য আলাদা চালাঘর। সব আছে। নেই শুধু খাওয়ার জায়গা! প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়কই এখানে মিড ডে মিলের ডাইনিং হল। এত বড় স্কুল পড়ে থাকতে পথের ওপর পাত পেড়েছে পড়ুয়ার দল! অবাক তো হতেই হয়! কেন? কী কারণে এই অবস্থা?
আরও পড়ুন বড়দিনে যেন বেশি পথ দুর্ঘটনা জেলায় জেলায়
অভিযোগ, প্রধান শিক্ষক এবং অন্যান্য শিক্ষকদের আপত্তিতেই খোলা মাঠে আর রাস্তার ওপর খাওয়ানো হচ্ছে মিড ডে মিল। শিক্ষকদের যুক্তি, স্কুলবাড়িতে খাওয়াদাওয়া হলে জায়গা নোংরা হবে। ম্যানেজিং কমিটির অবশ্য কোনও হেলদোল নেই। রাজগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নীরেন দাস সামনেই আসেননি। অগত্যা প্রশাসনের দ্বারস্থ। আশ্বাস তো মিলল। দেখা যাক কতদিনে বন্ধ হয় আশঙ্কার পথ ভোজন।
আরও পড়ুন বড়দিনে বড় মনের পরিচয় শহরে, মোট পাঁচটি অঙ্গপ্রতিস্থাপন!