কাঁটাপাহাড়িতে অপুষ্টিতে মৃত ১৬ জন আদিবাসী শ্রমিক
আমলাশোলের ছায়া বীরভূমের কাঁটাপাহাড়িতে। এলাকার একমাত্র পাথর খাদান বন্ধ, বন্ধ উপার্জন। অর্ধাহার, অপুষ্টিজনিত রোগে ভুগে ইতিমধ্যেই মারা গেছেন ১৬ জন আদিবাসী শ্রমিক। বাকিদের শরীরে বাসা বেধেছে টিবির মতো অসুখ। বিনা চিকিত্সায় তিল তিল করে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন তাঁরাও।
আমলাশোলের ছায়া বীরভূমের কাঁটাপাহাড়িতে। এলাকার একমাত্র পাথর খাদান বন্ধ, বন্ধ উপার্জন। অর্ধাহার, অপুষ্টিজনিত রোগে ভুগে ইতিমধ্যেই মারা গেছেন ১৬ জন আদিবাসী শ্রমিক। বাকিদের শরীরে বাসা বেধেছে টিবির মতো অসুখ। বিনা চিকিত্সায় তিল তিল করে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন তাঁরাও।
রুক্ষ অনুর্বর জমি। উপার্জনের একমাত্র পথ এই পাথর খাদান। চার মাসের ওপর সেটাও বন্ধ। বন্ধ রোজগার। অনাহার, অর্ধাহারই নিত্যদিনের সঙ্গী বীরভূমের কাঁটাপাহাড়ির আদিবাসী মানুষগুলোর। অপুষ্টি থাবা বসিয়েছে শরীরে।দেহে বাসা বেঁধেছে টিবির মতো অসুখ। চিকিত্সার সামর্থ্য নেই। চারমাসে ষোলজন ঢলে পড়েছেন মৃত্যুর কোলে। বাকিরা ধুকঁছেন।শিগগির খাদান চালু করার আবেদন জানিয়ে জেলা প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছে আদিবাসি সংগঠন।
চিঠি পেয়ে কিছুটা টনক নড়েছে প্রশাসনের। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বুধবার গ্রামে যান রামপুরহাটের এসডিও, নলহাটির এক নং ব্লকের বিডিও, ও রেশন দফতরের আধিকারিকরা। পরিস্থিতির গুরুত্বের কথা স্বীকার করেছেন তাঁরাও।