ত্রিপাক্ষিক বৈঠকের প্রস্তাব কেএলওর

ত্রিপাক্ষিক বৈঠকের প্রস্তাব দিল কেএলও। কেএলও-র কেন্দ্রীয় কমিটির তরফে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারকে। ইতিমধ্যেই সেই প্রস্তাব এসে পৌঁছেছে রাজ্য সরকারের হাতে। আগামিকাল ফের প্রকাশ্য সমাবেশ রয়েছে কেএলও-র।

Updated By: Nov 19, 2011, 02:54 PM IST

ত্রিপাক্ষিক বৈঠকের প্রস্তাব দিল কেএলও। কেএলও-র কেন্দ্রীয় কমিটির তরফে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারকে। ইতিমধ্যেই সেই প্রস্তাব এসে পৌঁছেছে রাজ্য সরকারের হাতে। আগামিকাল ফের প্রকাশ্য সমাবেশ রয়েছে কেএলও-র। পুরনো দাবিদাওয়ার ভিত্তিতে নতুন করে সংগঠিত হচ্ছে কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশন বা কেএলও। সম্প্রতি টম অধিকারীসহ কেএলও-র বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতা জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর নতুন করে এই চেষ্টা শুরু হয়েছে। তবে এবার আর জঙ্গি আন্দোলন নয়, আলোচনার মাধ্যমেই দাবি আদায় করতে চায় কেএলও। কোচবিহারের জেলাশাসকের মাধ্যমে সরকারের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন কেএলও-র কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যেরা। চিঠিতে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকের আবেদন জানানো হয়েছে। শুক্রবার সরকারের হাতে সেই চিঠি পৌঁছেছে। প্রতিষ্ঠাতা কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জীবন সিংহ ছাড়া আটজন সদস্যের স্বাক্ষর রয়েছে চিঠিতে। জীবন সিংহ দীর্ঘদিন ফেরার। চিঠিতে কেএলও-র ভাইস চেয়ারম্যান হর্ষবর্ধন, সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব সিনহা, শশাঙ্ক বর্মন, মিল্টন `বর্মন, টম অধিকারী, কালিয়া বর্মন, মালকান সিং এবং নীলাম্বর রাজবংশী স্বাক্ষর করেছেন। কেএলও যখন তৈরি হয় সেই সময়কার লেটারহেডেই চিঠিটি দেওয়া হয়েছে। তবে নিজেদের আলোচনাপন্থী হিসেবে দাবি করেছেন তাঁরা। উত্তরবঙ্গের বেশ কয়েকজন বুদ্ধিজীবীও এঁদের সঙ্গে রয়েছেন। টম অধিকারীরা জেলবন্দি থাকার সময় কামতাপুর ডেমোক্র্যাটিক লিবারেশন অর্গানাইজেশন বা কেডিএলও তৈরি হয়। পরে কেডিএলও, কেএলও-র সঙ্গে মিশে যায়। রবিবার বেলাকোবায় প্রকাশ্য সমাবেশ রয়েছে কেএলও-র।
 

.