মন্ত্রীর পছন্দের, তাই টেন্ডার ছাড়াই মিলল রাস্তা মেরামতির বরাত
খোদ মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশকে ডোন্ট কেয়ার। সরকারি আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কাজ চলছে সুন্দরবন উন্নয়ন দফতরে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে দুহাজার বারো থেকে শুরু হয় ই-টেন্ডারের মাধ্যমে কাজ। উদ্দেশ্য ছিল সরকারি কাজে স্বচ্ছতা আনা। কিন্তু সুন্দরবন মন্ত্রীর নির্দেশে টেন্ডার ছাড়াই কাকদ্বীপ এলাকায় রাস্তা মেরামতির বরাত পেয়ে গেল একটি সংস্থা।
খোদ মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশকে ডোন্ট কেয়ার। সরকারি আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কাজ চলছে সুন্দরবন উন্নয়ন দফতরে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে দুহাজার বারো থেকে শুরু হয় ই-টেন্ডারের মাধ্যমে কাজ। উদ্দেশ্য ছিল সরকারি কাজে স্বচ্ছতা আনা। কিন্তু সুন্দরবন মন্ত্রীর নির্দেশে টেন্ডার ছাড়াই কাকদ্বীপ এলাকায় রাস্তা মেরামতির বরাত পেয়ে গেল একটি সংস্থা।
ভাঙা রাস্তা সারাই তো করতেই হবে। সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী তাই নিজে উদ্যোগ নিয়ে নেমে পড়লেন কাজে। রাস্তা মেরামতির বরাতও দিয়ে দেওয়া হল। এবার কাজের পালা। কিন্তু গণ্ডগোলটা বাধালেন মন্ত্রী নিজেই। ই-টেন্ডার ছাড়াই কাকদ্বীপ এলাকায় রাস্তা তৈরি এবং মেরামতির কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সরকারি অধিগৃহীত একটি সংস্থাকে।
বোঝা গেল, টেন্ডার-ফেন্ডার নয়, মন্ত্রীর পছন্দের হওয়াটাই কাজ পাওয়ার আসল যোগ্যতা! সুন্দরবন উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল বিধায়ক বঙ্কিম হাজরার গলায় আবার উল্টো সুর। কোটি টাকার কাজ। কিন্তু দুর্নীতি ঢাকতে রাস্তা সারাইয়ের জন্য বরাদ্দ টাকার অঙ্ক ভেঙে দেখানো হয়েছে সুন্দরবন উন্নয়ন দফতরের কাগজপত্রে। প্রতিক্ষেত্রে ভাগটা এমন যাতে তা পাঁচ লক্ষের নিচে থাকে। কিন্তু শাক দিয়ে কি মাছ ঢাকা যায়?