মনমরা পবন রুইয়া, হাজতবাসের গোড়াতে হতাশ জেসপ কর্তা

মনমরা পবন রুইয়া। আশা ছিল বিচারবিভাগিয় হেফাজত হবে। কিন্তু বাদ সাধল আদালত। ১৪ দিনের সিআইডি হেফাজত হয়েছে জেসপ কর্তার। আপাতত তাঁর ঠাঁই ভবানী ভবনের লকআপে। রবিবার আদালত থেকে সোজা ভবানী ভবনে আনা হয় রুইয়াকে। কয়েক দফা জেরাও করা হয়। রাতে রাখা হয় আলাদা লকআপে।

Updated By: Dec 12, 2016, 08:30 PM IST
মনমরা পবন রুইয়া, হাজতবাসের গোড়াতে হতাশ জেসপ কর্তা

ওয়েব ডেস্ক: মনমরা পবন রুইয়া। আশা ছিল বিচারবিভাগিয় হেফাজত হবে। কিন্তু বাদ সাধল আদালত। ১৪ দিনের সিআইডি হেফাজত হয়েছে জেসপ কর্তার। আপাতত তাঁর ঠাঁই ভবানী ভবনের লকআপে। রবিবার আদালত থেকে সোজা ভবানী ভবনে আনা হয় রুইয়াকে। কয়েক দফা জেরাও করা হয়। রাতে রাখা হয় আলাদা লকআপে।

CID-র দেওয়া চা বিস্কুট খাননি পবন রুইয়া।

রাতে বাড়ি থেকে খাবার এলেও তা রুইয়াকে দেয়নি CID।

জেসপ কর্তার অনুরোধে তাঁকে ২টো নতুন কম্বল দেয় CID।

রাতভর প্রায় জেগেই ছিলেন জেসপ কর্তা।

মশা কামড়ে অতিষ্ট রইয়া মশার ধূপ চান।

লকআপের বাইরেই মশা তাড়ানোর ধূপের ব্যবস্থা করে দেয় CID।

ভোরে গীতা আর হনুমান চালিসা চান জেসপ কর্তা।

সকাল থেকে বেশ কয়েক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় জেসপ কর্তাকে। জেরা করেন সিআইডির DIG-SP পদমর্যাদার অফিসাররা। লকআপে চা না খেলেও ডিআইজির ঘরে চিনি ছাড়া চা খান পবন রুইয়া।

সিআইডিকে এড়াতে প্রায় দুমাস পালিয়ে বেড়িয়েছেন পবন রুইয়া। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। একদিকে লকআপে নিশিযাপন। অন্যদিকে তদন্তের ফাঁসও চেপে বসছে। হাজতবাসের গোড়াতে দৃশ্যতই হতাশ জেসপ কর্তা।

.