ক্যানিংয়ের জীবনতলায় আক্রান্ত পুলিস, গ্রামবাসীরা, কাঠগড়ায় সেই শাসক দল

নিরীহ গ্রামবাসীরাই নন। ক্যানিংয়ের জীবনতলায় আক্রান্ত হল পুলিসও। পথের দাবি ও বিদ্যাধর পল্লির বাসিন্দাদের মারধরের পর এলাকায় লুঠপাট চলছিল। নেতৃত্বে তৃণমূল নেতা মনোজ ব্যাপারি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান  ঘুটিয়ারি শরিফ ফাঁড়ির অফিসার সুমন দাস। তাঁকে ও অন্য পুলিসকর্মীদের বেধড়ক মারধর করা হয়েছে। প্রত্যেকের আঘাতই গুরুতর। ভেঙে দেওয়া হয়েছে পুলিসের গাড়িও।  

Updated By: Jul 23, 2015, 10:16 AM IST
ক্যানিংয়ের জীবনতলায় আক্রান্ত পুলিস, গ্রামবাসীরা, কাঠগড়ায় সেই শাসক দল

ওয়েব ডেস্ক: নিরীহ গ্রামবাসীরাই নন। ক্যানিংয়ের জীবনতলায় আক্রান্ত হল পুলিসও। পথের দাবি ও বিদ্যাধর পল্লির বাসিন্দাদের মারধরের পর এলাকায় লুঠপাট চলছিল। নেতৃত্বে তৃণমূল নেতা মনোজ ব্যাপারি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান  ঘুটিয়ারি শরিফ ফাঁড়ির অফিসার সুমন দাস। তাঁকে ও অন্য পুলিসকর্মীদের বেধড়ক মারধর করা হয়েছে। প্রত্যেকের আঘাতই গুরুতর। ভেঙে দেওয়া হয়েছে পুলিসের গাড়িও।  

পুলিস প্রশাসনের বালাই নেই। এলাকার ন্যায়-অন্যায়ের বিচারের দায়িত্ব নিজের হাতেই তুলে নিলেন তৃণমূল নেতা। হুকিং করে বিদ্যুত্‍ চুরির অভিযোগে বেধড়ক মারধর করা হল ১৬জন গ্রামবাসীকে। ঘটনা ক্যানিং এক নম্বর ব্লকের জীবনতলা থানা এলাকার। পথের দাবি ও বিদ্যাধর পল্লি নামে দুটি পাড়ার বাসিন্দাদের বাঁশ আর লোহার রড দিয়ে পেটানো হয়।

বাঁশড়া পঞ্চায়েতের তৃণমূল সদস্য, সঞ্জীব ব্যাপারি ও তাঁর দাদা মনোজ হামলার নেতৃত্ব দেন বলে অভিযোগ। আহতদের ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তৃণমূলের দাবি, ওই দুই পাড়ার বাসিন্দারা হুকিং করে বিদ্যুত্‍ চুরি করছিলেন। আক্রান্তদের পাল্টা দাবি, ২১ জুলাই সমাবেশে না যাওয়াতেই এই হামলা।

.