থমথমে রসপুঞ্জ! চোখের জলে চড়ছে, প্রতিবাদের স্বর
কারোর কান্না বন্ধ হওয়ার নাম নেই। কেউ আবার, শোকে পাথর। থমথমে রসপুঞ্জ। একের দোষে, এতজনের অকাল মৃত্যু। কীভাবে যে ঘটে গেল, এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না স্থানীয়দের। চোখের জলে ঝরছে আগুন। ক্ষোভের-প্রতিবাদের।
ওয়েব ডেস্ক: কারোর কান্না বন্ধ হওয়ার নাম নেই। কেউ আবার, শোকে পাথর। থমথমে রসপুঞ্জ। একের দোষে, এতজনের অকাল মৃত্যু। কীভাবে যে ঘটে গেল, এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না স্থানীয়দের। চোখের জলে ঝরছে আগুন। ক্ষোভের-প্রতিবাদের।
রোজ স্কুল শেষে মায়ের হাত ধরেই ফিরত ছেলেটা। ক্লাস ওয়ানের অভিজিত্। আর ফিরবে না। পথেই জীবন শেষ। কীর্তিমান সিরাজুল, তার সাঙ্গপাঙ্গরা। বলতে পারবে কি, কেন মরতে হল এই দুধের শিশুকে? তারই মতো ক্লাস ওয়ানের প্রিয়াঙ্কা বা রাকেশকে? কিংবা ছেলেকে সাবধানে বাড়িতে ফিরিয়ে আনতে যাওয়া, সুলেখা সর্দারকে?
আরও পড়ুন- ভাঙরে পাওয়ার গ্রিড কর্পোরেশনের সাবস্টেশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন
চরকতলায় এখন কান্নার রোল পাড়া জুড়ে। চিরদিনের মতো যারা ঘরের মানুষকে হারালেন, তাদের সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা নেই। দেওয়া যায় না। গোটা পাড়া এমুহুর্তে, তাঁদের পাশে। এক জোট।
রক্তের ছিটে এদিক-ওদিক। এখনও রাস্তার একপাশে পড়ে কারোর ছাতা। কোনায়, জুতোর পাটি। মনে করিয়ে দিচ্ছে, সেই অভিশপ্ত মুহূর্তের কথা।