ক্যামেরা ট্র্যাপিংয়ে খাঁচাবন্দি ঝড়খালির বাঘিনী
বেশ কয়েকদিন বাঘে-বন দফতরে চোর পুলিশ খেলার পর অবশেষে খাঁচাবন্দি ঝড়খালির বাঘিনী। ঝড়খালির ত্রিদিবনগরে নদীপাড়ের নেট টপকে লোকালয়ে আস্তানা নিয়েছিল বছর চারেকের এই বাঘিনী। তাকে ধরতে খাঁচা পাতে বনদফতর। এই প্রথম কাজে লাগানো হয় WWF এর ক্যামেরা ট্র্যাপিং ও। বাঘের গতিবিধি কয়েকদিন ধরে নজরবন্দী করে ক্যামেরার লেন্স। অবশেষে শনিবার সন্ধেয় ফাঁদে পড়ে বাঘিনী। তাকে আনা হচ্ছে ঝড়খালির রেসকিউ সেন্টারে। বন দফতর সূত্রে খবর, সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছে বাঘিনী।
ওয়েব ডেস্ক: বেশ কয়েকদিন বাঘে-বন দফতরে চোর পুলিশ খেলার পর অবশেষে খাঁচাবন্দি ঝড়খালির বাঘিনী। ঝড়খালির ত্রিদিবনগরে নদীপাড়ের নেট টপকে লোকালয়ে আস্তানা নিয়েছিল বছর চারেকের এই বাঘিনী। তাকে ধরতে খাঁচা পাতে বনদফতর। এই প্রথম কাজে লাগানো হয় WWF এর ক্যামেরা ট্র্যাপিং ও। বাঘের গতিবিধি কয়েকদিন ধরে নজরবন্দী করে ক্যামেরার লেন্স। অবশেষে শনিবার সন্ধেয় ফাঁদে পড়ে বাঘিনী। তাকে আনা হচ্ছে ঝড়খালির রেসকিউ সেন্টারে। বন দফতর সূত্রে খবর, সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছে বাঘিনী।
তবে কয়েকদিনের ঝঞ্ঝাটে কিছুটা ক্লান্ত সে। মেডিক্যাল চেক আপের পর তাকে ছাড়া হবে সুন্দরবনের জঙ্গলে। খাঁচাবন্দী হওয়ার আগে ক্যামেরাবন্দী বাঘিনীর এক্সক্লুসিভ ছবি ২৪ ঘন্টায়।