কোচবিহারে কিশোরীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে নেমে উঠে এসেছে চঞ্চল্যকর তথ্য
আত্মহত্যা না খুন? এই প্রশ্নের জবাব এখনও মেলেনি। আসেনি ময়নাতদন্তের রিপোর্ট। কিন্তু কোচবিহারে শহিদ বন্দনা মহিলা স্মৃতি আবাসে কিশোরীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে নেমে উঠে এসেছে নানান চঞ্চল্যকর তথ্য। তদন্ত রিপোর্টে উঠে এসেছে একাধিক অনিয়মের বিষয়। ঘটনার দিন হোমে ছিলেন না হোম সুপার সুপর্ণা বর্মন। হোমের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কোনও ছুটি ছাড়াই তিনি বাইরে ছিলেন। ৩০ তারিখ রাত থেকে হোমে ছিলেন না তিনি। ৩১ তারিখ সকাল ১০.১৫তে তিনি হোমে ফিরে আসেন। মাঝের বারো ঘণ্টা তিনি কোথায় ছিলেন, তার কোনও উত্তর মেলেনি সুপারের থেকে।
ওয়েব ডেস্ক: আত্মহত্যা না খুন? এই প্রশ্নের জবাব এখনও মেলেনি। আসেনি ময়নাতদন্তের রিপোর্ট। কিন্তু কোচবিহারে শহিদ বন্দনা মহিলা স্মৃতি আবাসে কিশোরীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে নেমে উঠে এসেছে নানান চঞ্চল্যকর তথ্য। তদন্ত রিপোর্টে উঠে এসেছে একাধিক অনিয়মের বিষয়। ঘটনার দিন হোমে ছিলেন না হোম সুপার সুপর্ণা বর্মন। হোমের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কোনও ছুটি ছাড়াই তিনি বাইরে ছিলেন। ৩০ তারিখ রাত থেকে হোমে ছিলেন না তিনি। ৩১ তারিখ সকাল ১০.১৫তে তিনি হোমে ফিরে আসেন। মাঝের বারো ঘণ্টা তিনি কোথায় ছিলেন, তার কোনও উত্তর মেলেনি সুপারের থেকে।
আরও পড়ুন এক মহিলাকে মারধরের অভিযোগ উঠল কাউন্সিলর আর তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে
উঠে এসেছে চলতি বছর জানুয়ারিতে এই হোমে হওয়া কিশোরী ধর্ষণের ঘটনা। সেবারও তদন্তে হোম সুপার সুপর্ণা বর্মনের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ওঠে। সেই সময় জেলা শাসক হোমের সুপারকে সাসপেন্ড করে করার সুপারিশ করেন। তারপরেও কোনও এক অজানা কারনে কোনও শাস্তিই হয়নি সুপারের। অভিযোগ, শাসকদলের প্রভাবশালী নেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারনেই হাজারো অনিয়মকে সত্ত্বেও বহাল তবিয়তেই আছেন সুপার সুপর্ণা বর্মন।
আরও পড়ুন মালদার মোথাবড়িতে বাড়ির কুয়ো থেকে উদ্ধার হল তরুণীর বস্তাবন্দি দেহ!