কেন ছোট ছোট বাচ্চারাও ডায়বিটিসের মতো সাইলেন্ট কিলারের শিকার হচ্ছে প্রতিদিন?

বয়স ছয় কী সাত। কিন্তু দিনভর ব্যস্ততা। স্কুলের সিলেবাস শেষ করতেই হিমশিম অবস্থা। স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে নেই খেলার মাঠ। ঘরের চারদেওয়ালের মধ্যেই খেলাধুলার সাধ মেটাতে হচ্ছে কচি কাঁচাদের। বিকেল কেটে যায় কম্পিউটারে ভিডিও গেম খেলায়। নেই শারীরিক পরিশ্রম। তার ওপর খাওয়া দাওয়াতেও নানা বায়নাক্কা। জাঙ্ক ফুডের জালে বন্দি আজকের শৈশব। যার রেজাল্টও মোটেইভাল নয়।  অজান্তে শরীরে তৈরি হচ্ছে অনাবশ্যক ফ্যাট। বাসা বাঁধছে ডায়াবেটিস। ছোট ছোট বাচ্চারাও ডায়বিটিসের মতো সাইলেন্ট কিলারের  শিকার হচ্ছে প্রতিদিন।

Updated By: Jul 4, 2016, 05:01 PM IST
কেন ছোট ছোট বাচ্চারাও ডায়বিটিসের মতো সাইলেন্ট কিলারের শিকার হচ্ছে প্রতিদিন?

ওয়েব ডেস্ক: বয়স ছয় কী সাত। কিন্তু দিনভর ব্যস্ততা। স্কুলের সিলেবাস শেষ করতেই হিমশিম অবস্থা। স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে নেই খেলার মাঠ। ঘরের চারদেওয়ালের মধ্যেই খেলাধুলার সাধ মেটাতে হচ্ছে কচি কাঁচাদের। বিকেল কেটে যায় কম্পিউটারে ভিডিও গেম খেলায়। নেই শারীরিক পরিশ্রম। তার ওপর খাওয়া দাওয়াতেও নানা বায়নাক্কা। জাঙ্ক ফুডের জালে বন্দি আজকের শৈশব। যার রেজাল্টও মোটেইভাল নয়।  অজান্তে শরীরে তৈরি হচ্ছে অনাবশ্যক ফ্যাট। বাসা বাঁধছে ডায়াবেটিস। ছোট ছোট বাচ্চারাও ডায়বিটিসের মতো সাইলেন্ট কিলারের  শিকার হচ্ছে প্রতিদিন।

কিন্তু খুদে বয়সে কেন থাবা বসাচ্ছে এই ভয়ানক ব্যধি। চিকিত্সকেরা বলছেন, এর জন্য অনেকাংশেই দায়ী বাচ্চাদের জীবনযাত্রা। রোজকার রুটিন। আগ্রাসী হাইরাইজের দাপটে শহর থেকে হারিয়ে যাচ্ছে খেলার মাঠ। মাঠে গিয়ে হুটোপাটি করার জায়গা নেই। বাবা, মায়েরাও অসহায়। কোনও ক্ষেত্রে সমস্যাটা আবার একটু অন্যরকম। নিউক্লিয়ার ফ্যামিলেতে সন্তানকে নিয়েই তাদের জীবন। বাবা, মা দুজনেই চাকুরিজীবী। খেলার মাঠ হয়তো আছে,কিন্তু নিয়ে যাওয়ার লোক নেই।

ব্যস্ত সময়ের ফাঁকফোকর দিয়ে ঢুকে পড়ছে এমনই হাজারো লাইফ স্টাইল ডিজিজ। এর থেকে থেকে বাঁচার উপায় কী? তা নিয়ে বোধয় এবার সত্যিই ভাবার সময় এসেছে। কারণ, বিপদ যে দোরগোড়ায়।

.