ফর্ম জমা বিতর্ক আরও তীব্র হল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে
রিটার্নিং অফিসারের কাছে ফর্ম জমা দেওয়া নিয়ে বিতর্ক আরও জটিল হল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। অধ্যাপক সংগঠন কুটার চাপে আগামিকাল অন্যান্য ফর্মের সঙ্গে একসঙ্গে ওই ফর্মগুলি স্ক্রুটিনির জন্য পাঠানো হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বক্তব্য রিটার্নিং অফিসার এই মুহুর্তে শহরে নেই তিনি ফিরলে ওই ফর্মের ভবিষ্যত নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
রিটার্নিং অফিসারের কাছে ফর্ম জমা দেওয়া নিয়ে বিতর্ক আরও জটিল হল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। অধ্যাপক সংগঠন কুটার চাপে আগামিকাল অন্যান্য ফর্মের সঙ্গে একসঙ্গে ওই ফর্মগুলি স্ক্রুটিনির জন্য পাঠানো হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বক্তব্য রিটার্নিং অফিসার এই মুহুর্তে শহরে নেই তিনি ফিরলে ওই ফর্মের ভবিষ্যত নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
মঙ্গলবার মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার সময় শেষ হওয়ার কিছু আগে হঠাত্ই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার একগুচ্ছ ফর্ম নিয়ে হাজির হয়েছিলেন। অধ্যাপকদের অভিযোগ রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক স্বাগত সেন তাদের বাধ্য করছিলেন ফর্মগুলি জমা নেওয়ার জন্য। ঘটনার প্রতিবাদে উপাচার্যের কাছে অভিযোগ জানান তারা। নিজে ফর্ম জমা নেওয়ার কথা স্বীকার করলেও স্বাগত সেন দাবি করেছিলেন ভিড় সামলাতেই তিনি ওই কাজ করেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয়, ফর্মগুলি স্ক্রুটিনির সময় বিভাগীয় প্রধানরা গ্রহণ করা বা না করা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। কিন্তু বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের বিরোধীতা করে স্মারকলিপি জমা দেয় অধ্যাপকদের সংগঠন কুটা।
অধ্যাপকদের চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত অন্যান্য ফর্মের সঙ্গে বিতর্কিত ফর্মগুলি স্ক্রুটিনির জন্য পাঠানোর সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হঠে কর্তৃপক্ষ। বৃহষ্পতিবার মনোনয়ন পত্রের স্ক্রুটিনির দিনের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কোনও খামতি রাখতে চাইছে না বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। অন্যান্য দিনের মত ক্লাস হলেও বিভাগীয় প্রধানদের ঘরের বাইরে রাখা হবে পুলিসি পিকেট, থাকবে বিশেষ নজরদারি।